Category: অর্গানন অব মেডিসিন

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র-২৪৫ থেকে ২৯১ পর্যন্ত। সমাপ্ত

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৩য় বর্ষের সিলেবাসঃ ২য় পর্ব। (৩১) ঔষধ পুনঃপ্রয়োগ প্রণালী (সূত্র-২৪৫-২৫২) #সূত্রঃ ২৪৫। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় প্রধান ধরনের বিভিন্ন রোগের এবং তাহাদের সংশ্লিষ্ট বিশিষ্ট অবস্থার ক্ষেত্রে কতখানি মনোযোগ দেওয়া উচিত তাহা লক্ষ্য করিয়া আমরা এখন ঔষধ, তাহার ব্যবহারবিধি এবং তাহা ব্যবহারকালে কিরূপ পথ্যাদির ব্যবস্থা করিতে হইবে তাহা আলোচনা করিতেছি। #সূত্রঃ ২৪৬। চিকিৎসাকালে প্রত্যেকটি উপশম

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র-১৭২ থেকে ২৪৪ পর্যন্ত।

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৩য় বর্ষের সিলেবাসঃ ১ম পর্ব। (২৫) এক দৈশিক চিররোগ সমূহ (সূত্র-১৭২-১৭৩) #সূত্রঃ ১৭২। রোগ লক্ষণের অত্যন্ত স্বল্পতা হেতু আরোগ্যের পথে অনুরূপ অসুবিধা ঘটিয়া থাকে। ইহা এমন একটি অন্তরায় যাহা আমাদের বিশেষ মনোযোগের বিষয় । কারণ ইহা দূরীভূত হইলে সম্ভাব্য চিকিৎসাপদ্ধতি সমূহের মধ্যে সর্বাপেক্ষা পূর্ণাঙ্গ এই চিকিৎসা প্রণালী ( যেখানে ইহার যন্ত্র স্বরূপ

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র-১৪৩ থেকে ১৭১ পর্যন্ত।

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ২য় বর্ষের সিলেবাসঃ ২য় পর্ব। (২১) মেটেরিয়া মেডিকা (সূত্র-১৪৩-১৪৫) #সূত্রঃ ১৪৩। এইরূপে সুস্থ মানব দেহে অনেকগুলি অবিমিশ্র ঔষধ পরীক্ষা করিয়া কৃত্তিম উৎপাদনকারী রূপে তাহারা যেসকল উৎপাদন ও লক্ষণ সৃষ্টি করিতে সমর্থ সেগুলি যদি যত্ন সহকারে ও বিশ্বস্ততার সহিত আমরা লিখি তবে আমরা প্রকৃত মেটেরিয়া মেডিকা (ভৈষজ্ বিজ্ঞান) পাই । সেটি হইল অবিমিশ্র

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র-৮৩ থেকে ১৪২ পর্যন্ত।

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ২য় বর্ষের সিলেবাসঃ ১ম পর্ব। (১৪) রোগীলিপি প্রণয়ন ও রোগলক্ষণ নির্বাচন (সূত্র-৮৩-১০২) #সূত্রঃ ৮৩। প্রত্যেকটি রোগীকে ব্যক্তিগতভাবে পরীক্ষা করিবার উদ্দেশ্যে এখানে আমি সাধারণ নির্দেশ দেব এবং তাহার প্রত্যেকটির সম্বন্ধে যাহা প্রাসঙ্গিক তাহাই মাত্র চিকিৎসকের স্বরণ রাখিতে হইবে। এইরূপ পরীক্ষাকার্যে চিকিৎসকের পক্ষে যাহা প্রয়োজন তাহা হইল পূর্বসংস্কার হইতে মুক্তি, ইন্দ্রিয় শক্তির অটুট কর্মপটুতা,

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র- ৪৭ থেকে ৮২ পর্যন্ত।

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ১ম বর্ষের সিলেবাসঃ ২য় পর্ব। (১০) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (সূত্র-৪৭-৫৩) #সূত্রঃ ৪৭। ঔষধ সম্বন্ধে প্রকৃতির শিক্ষা- প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গতি রাখিয়া নিশ্চিতভাবে, দ্রুত ও স্থায়ীরূপে আরোগ্যবিধান করিবার জন্য কোন্ জাতীয় ঔষধ নির্বাচন করা উচিত তাহা উল্লিখিত দৃষ্টান্তগুলি ছাড়া আর কিছুই সহজ ও সন্দেহাতীতভাবে চিকিৎসককে শিখাতে পারে না । #সূত্রঃ ৪৮। বিসদৃশ ঔষধ নহে, সদৃশ

অর্গানন অব মেডিসিন: সূত্র-০১ থেকে ৪৬ পর্যন্ত।

ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ১ম বর্ষের সিলেবাসঃ ১ম পর্ব। (১) চিকিৎসকের উদ্দেশ্য (সূত্র-১-৪) #সূত্রঃ ১। চিকিৎসকের একমাত্র মহৎ উদ্দেশ্য- চিকিৎসকের মহৎ ও একমাত্র উদ্দেশ্য হলো রোগীকে স্বাস্থ্যে ফিরিয়ে আনা, যাহাকে বলা হয় আরোগ্য বিধান করা। #সূত্রঃ ২। আদর্শ আরোগ্যের শর্তসমূহ- আরোগ্যবিধানের উচ্চতম আদর্শ হলো দ্রুত, বিনাকষ্টে ও স্হায়িভাবে স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার, কিংবা স্বল্পতম সময়ের মধ্যে, সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য

অর্গানন: সূত্র সমূহের সূচিপত্র

(১) চিকিৎসকের উদ্দেশ্য (সূত্র-১-৪)(২) রোগের মূল কারণ ও উত্তেজক কারণ (সূত্র-৫)(৩) রোগ লক্ষণ (সূত্র-৬-৮)(৪) জীবনীশক্তি (সূত্র-৯-১৬)(৫) রোগ আরোগ্যের সূত্র (সূত্র-১৭-১৮)(৬) ঔষধ ও আরোগ্য (সূত্র-১৯-২৯)(৭) হোমিওপ্যাথিক বিধান (সূত্র-২৪-২৯)(৮) প্রাকৃতিক রোগ ও ঔষধজ শক্তি (সূত্র-৩০-৩৮)(৯) এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (সূত্র-৩৯-৪৬)(১০) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (সূত্র-৪৭-৫৩)(১১) হোমিওপ্যাথিক ও এলোপ্যাথিক চিকিৎসার তুলনা (সূত্র-৫৪-৬২)(১২) ঔষধের মূখ্য ও গৌণক্রিয়া (সূত্র-৬৩-৭০)(১৩) রোগ সমীক্ষা (সূত্র-৭১-৮২)(১৪)