ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ১ম বর্ষ: জীব বিদ্যা অংশঃ—— ১। জীব বিদ্যা: (ক) জীবনের সংজ্ঞা। (খ) প্রোটোপ্লাজমের বর্ণনা। (গ) জীব বিজ্ঞান এবং এর শাখা সমূহ। (ঘ) জীবের বৈশিষ্ট্য। (ঙ) জীব ও জড়ের মধ্যে পার্থক্য। (চ) উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য। ২। উদ্ভিদ কোষ: (ক) আদর্শ উদ্ভিদ কোষের অংশ সমূহ ও তাদের কার্যাবলী। (খ) কোষের বিভাজন (মাইটোসিক
ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ২য় বর্ষ: ১। ফার্মেসী ও ফার্মাকোপিয়ার সংজ্ঞা। ২। সংক্ষিপ্ত নাম ও ব্যবস্থাপত্র লিখন। ৩। হোমিওপ্যাথিক ভেষজের উৎসসমূহ। ৪। হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসীতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সম্বন্ধে সাধারণ ধারণা। ৫। হোমিওপ্যাথিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সমূহ: (ক) পরিস্রুত পানি- ইহার ধর্মাবলী ও পরীক্ষা সমূহ। (খ) এলকোহল ও ইহার ধর্মাবলী। (গ) দুগ্ধ শর্করা ও ইহার ধর্মাবলী। (ঘ) গ্লোবুলেস- পিল
ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৪র্থ বর্ষ: গাইনিকোলজি বা স্ত্রীরোগ বিদ্যা:- ১। হোমিওপ্যাথিক আরোগ্য কলায় গাইনিকোলজি শিক্ষার আবশ্যকতা এবং স্ত্রীরোগসমূহ ও তাদের চিকিৎসায় এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক পার্থক্য। ২। স্ত্রীযৌনাঙ্গের দৈহিক গঠন। ৩। গাইনিকলোজিকেল পরীক্ষা ও হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গিতে রোগীলিপি সংগ্রহ। ৪। ডিম্বক্ষরণ, মাসিক পিউবারটি বা বয়ঃসন্ধি, মনোপজ বা অস্বাভাবিকতা। ৫। মাসিক বা ঋতুস্রাবের গোলযোগ: (ক) ঋতুবদ্ধতা; (খ) গোপন
ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৪র্থ বর্ষ: ১। হোমিওপ্যাথিতে সার্জারীর অবস্থান এবং সার্জিক্যাল রোগসমূহ ও তাদের ব্যবস্থাপনায় এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য। ২। বীজ দূষণ, এন্টিসেপটিক মিজারস ও জীবাণুমুক্তকরণ। ৩। রক্তক্ষরণ, শক, রক্তদান, তরল ও ইলেক্ট্রোলাইটের সমতা। ৪। ক্ষতসমূহ, অগ্নিদগ্ধ ও ঝলসানের, ফোঁড়া, সেলুলাইটিস, বয়েলস, কার্বাঙ্কাল এবং গ্যাংগ্রীন। ৫। অগ্নিচুর্ণের আঘাতসমূহ এবং উর্ধাঙ্গ ও নিম্নাঙ্গের স্থানচ্যুতি, মাথার
ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্স ৪র্থ বর্ষ| ১। চিকিৎসা আইন বিদ্যার সংজ্ঞা। ২। আদালত ও তাদের বৈধ কর্তৃত্ব। ৩। মেডিকেল রেজিষ্ট্রেশনের সাথে আইনগত সম্পর্ক এবং চিকিৎসক ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক। ৪। মেডিকেল সার্টিফিকেট ও ব্যক্তির সনাক্তকরণ। ৫। ময়না তদন্তের পরীক্ষা সমূহ (কটপসি)। ৬। মৃত্যু, ডেথ কোমার ধরণ, মুর্চ্ছা, শ্বাসরুদ্ধ মৃত্যুর চিহ্ন এবং লক্ষণসমূহ, আকস্মিক মৃত্যুর কারণ। ৭। ক্ষত,
ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৪র্থ বর্ষ। ১। চির ও অচির রোগের সংজ্ঞা। ২। চিররোগের কারণ সমূহ। ৩। সোরা, সিফিলিস ও সাইকোসিস। ৪। সোরা সংবেদনশীলতা সৃষ্টি করে। ৫। সেরা কুমননের ফল এবং সাইকোসিস ও সিফিলিস কুকার্যের ফল। ৬। গনোরিয়া সাইকোসিস নয়, কিন্তু ইহা যখন চাপা দেয়া হয তখন সাইকোসিসে পরিণত হতে পারে। ৭। পুরাতন রোগের প্রকুতি আবিষ্কারের