-ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার হোমিওপ্যাথির জনক ডাঃ হ্যানিম্যান “সিমিলিয়া সিমিলিবাস কিউরেন্টার” বা “লাইক কিউর লাইক” এই সূত্র আবিস্কারক ও সিঙ্কোনা নিজ শরীরে প্রুফ করেন।সিঙ্কোনা নিজ শরীরে প্রূফকৃত ফলাফল লিপিবদ্ধ করেন এবং মিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকার জন্ম দেন।তার রচিত মেটেরিয়া মেডিকা বইয়ের নাম মেটেরিয়া মেডিকা পিউরা। হ্যানিম্যান রচিত ফ্র্যাগমেন্টা ডি ভেরিবাস,ক্রনিক ডিজিজ,মেটেরিয়া মেডিকা পিউরা গ্রন্থ তিনটির ঔষধ
-ডা.রবিন বর্মণ ★ যখন যে বইয়ের নাম শুনবে — কেনার জন্য ব্যস্ত হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। বেশীরভাগ বই বাজে, মিসগাইড করবে , ★ মেটিরিয়া মেডিকার একটি ঔষধ কোন বইয়ে 15 পৃষ্ঠা, 20 পৃষ্ঠা করে, অর্থাৎ প্রচুর লেখা আছে। তা থেকে ঔষধের আসল চরিত্রটি হৃদয়াঙ্গম করা যায় না । একটি ঔষধকে 10, 15 লাইনের মধ্যে হৃদয়াঙ্গম
-ডা. আহাম্মদ হোসেন ফারুকী ১৯৯৩ সাল নতুন চেম্বার শুরু করি, চেম্বার শুরু করার পর রোগী আসতে শুরু করলো, রোগীর সাথে কথা বলি, রোগীলিপি করি কিন্তু ঔষধ বাছাই করতে পারছিনা। তখন বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে শেখার জন্য যেতে শুরু করলাম। তখন অনেক দূরে দূরে ডাক্তারের সাথে দেখা করার জন্য যেতাম। যেয়েতো লাভ হতো না, কেন জানেন! বন্ধ
-ডা. রবিন বর্মন মাদার টিংচার ★ মাদার টিংচার কি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ? ★ মাদার টিংচার কি ব্যবহার করা যায়, বা করা উচিত? ★মাদার টিংচার ব্যবহার করা কি খুবই অপরাধ? ★ মাদার টিংচারে কি রোগ সারে? এই ধরনের প্রশ্ন গুলি প্রায়ই ওঠে, এবং ফেসবুকেও দেখি প্রায়ই আলোচনা হয়৷ এ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য– মাদার টিংচার অবশ্যই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।
-ডা. রবিন বর্মন আমি উত্তর কলকাতার শহরতলী বেলঘরিয়াতে বসবাস করি। আনন্দের কথা- ডাঃ নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ও বেলঘরিয়াতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বেলঘরিয়াতে বিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে কলকাতায় যান এবং তখনকার দিনের হোমিওপ্যাথি কোর্স সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি তার পিতার নামে একটি হোমিওপ্যাথিক কলেজ স্থাপন করেছিলেন এবং ডাঃ নীলমনি ঘটককে ঐ কলেজের অধ্যক্ষ নিযুক্ত করেছিলেন। তিনি নিজেও ঐ
-ডা.রবিন বর্মন ডাঃ হাসান মির্জার কাছে ১৯৮২, ৮৩ সালে কিছুদিন গিয়েছিলাম। কিন্তু ঐ একই সময়ে শেখার জন্য ডাঃ এস পি দে, ডাঃ জে এন কাঞ্জিলাল, প্রমুখদের কাছে প্রত্যহ যেতাম বলে তার কাছে আর যেতে চাই নি, কারন, সত্যি কথা বলতে কি, আমরা কলেজে যা শিখেছিলাম, গুছিয়ে কেস টেকিং করে রোগী দেখা- Present Complaints, Past History,
-ডা. রবিন বর্মন বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন জুনিয়র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক আমাকে বেশ কয়েকবার বালীর হাসান ডাক্তার সম্বন্ধে লিখতে অনুরোধ করেছিলেন, তাই আজ লিখতে বসলাম। তার পুরো নাম হাসান মির্জা, তিনি কোন অথেনটিক হোমিওপ্যাথিক কলেজে পড়েন নি , কিন্তু আগে পশ্চিমবঙ্গের হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসনার্সদের একটা মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতেন, ঐ পদ্ধতিতেই তিনি একজন রেজিস্টার্ড
ডা. রবিন বর্মন হোমিওপ্যাথিতে প্যাথলজীর কোন প্রয়োজন আছে কি? এ প্রসঙ্গে জানাই—- শরীরেন নর্মাল ফাংশান = ফিজিওলজী, এ্যাবনর্মাল ফাংশন = প্যাথলজী, তাই আমাদের সবাইকে শরীরের নর্মাল, এবং এ্যাবনর্মাল দুইরকম ফাংশনই জানার দরকার, ★প্যাথলজি জানলে আমরা শরীরের কোন অর্গান কি পজিসনে আছে তা জানতে পারবো, ★রোগটি আরোগ্যের মধ্যে, না আরোগ্যের বাইরে, তা জানতে পারবো, ★আরোগ্যের মধ্যে
-ডা. রবিন বর্মন এখনই অনেকে বলতে পারে– স্যার, আপনি থেরাপিউটিকস জাতীয় বইগুলি বেশী পড়তে বারণ করেন, বা পছন্দ করেন না, অথচ অনেক থেরাপিউটিকস বইয়ের কথা বলছেন, ছবি দিচ্ছেন, তাহলে ব্যাপারটা কন্ট্রাডিক্টরি হচ্ছে না? উত্তর —–যে কোনো রোগ ও তার ঔষধ নিয়ে আলোচনা করা বইয়ের নামই হলো থেরাপিউটিকস, এসেছে ল্যাটিন শব্দ থেরাপ্-টিকস থেকে। যাই হোক— হোমিওপ্যাথি