-ডা. রবিন বর্মন হ্যানিমান অর্গাননের প্রথম সূত্রে বলেছেন— The physicians high and only mission is to restore the sick to health, to cure —মানে–The sole mission of a physician is to cure a sick person. দ্বিতীয় সূত্রে তিনি বলছেন— The highest ideal of cure is rapid, gentle, and permanent restoration of the health—– $ 273
ডা. মুহসিনুজ্জামান ১. রোগী যখন বলে “আমি ভাল অনুভব করছি।” তখন আপনি অপেক্ষা করুন। এমন কি নুতন কোন ওষুধের পরিস্কার চিত্র পাওয়া গেলেও তা দিবেন না। হোমিওপ্যাথ হিসেবে আমরা জানি যে যখন রোগী ভাল বোধ করতে থাকেন তখন বুঝতে হবে রোগীর ভাইটালিটির উন্নতি ঘটছে। ২. কখনও ওষুধ প্রেসক্রাইব করবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি পরিস্কার
ডা. অমরনাথ চক্রবর্তী ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত প্রতিটি রোগীর রেপার্টরি করে নিশ্চিন্ত হয়ে তবেই ওষুধ দিয়েছি। সকাল ৮ টা থেকে শুরু আর শেষ রাত ১০/ ১১ টায়। প্রচুর রোগী। গুরু ডাঃ দাস বলতেন এত রোগী দেখিস না। রোগী কম দেখে পড়াশোনা করতে উপদেশ দিতেন। তখন পাঁচটি চেম্বারে বসতাম। এত সাফল্যের মধ্যেও কিছু ঘটনা কাঁটার মত
-ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার হোমিওপ্যাথির জনক ডাঃ হ্যানিম্যান “সিমিলিয়া সিমিলিবাস কিউরেন্টার” বা “লাইক কিউর লাইক” এই সূত্র আবিস্কারক ও সিঙ্কোনা নিজ শরীরে প্রুফ করেন।সিঙ্কোনা নিজ শরীরে প্রূফকৃত ফলাফল লিপিবদ্ধ করেন এবং মিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকার জন্ম দেন।তার রচিত মেটেরিয়া মেডিকা বইয়ের নাম মেটেরিয়া মেডিকা পিউরা। হ্যানিম্যান রচিত ফ্র্যাগমেন্টা ডি ভেরিবাস,ক্রনিক ডিজিজ,মেটেরিয়া মেডিকা পিউরা গ্রন্থ তিনটির ঔষধ
“চিকিৎসকের প্রথম এবং প্রধান কর্তব্য”—রোগী সুস্থ করা, তার হৃত স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করা,-। রোগীর জন্য একটি উপযুক্ত ঔষধ সিলেকশন করতে চাইলে তিনটি ধাপ অনুসরণ করে যেতে হবে। প্রথম ধাপে, কেইস রেকর্ড করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে, রেপার্টরাইজেশন করতে হবে। তৃতীয় ধাপে, কেস এনালাইসিস এবং রেপার্টরাইজেশনে প্রাপ্ত সম্ভাব্য ঔষধগুলোর মধ্যে কমপেয়ার করতে হবে। টোটাল প্রক্রিয়াকে বলা হবে এনামনেসিস।
-ডা.রবিন বর্মণ ★ যখন যে বইয়ের নাম শুনবে — কেনার জন্য ব্যস্ত হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। বেশীরভাগ বই বাজে, মিসগাইড করবে , ★ মেটিরিয়া মেডিকার একটি ঔষধ কোন বইয়ে 15 পৃষ্ঠা, 20 পৃষ্ঠা করে, অর্থাৎ প্রচুর লেখা আছে। তা থেকে ঔষধের আসল চরিত্রটি হৃদয়াঙ্গম করা যায় না । একটি ঔষধকে 10, 15 লাইনের মধ্যে হৃদয়াঙ্গম
১. রেপার্টরীর সংজ্ঞা : হোমিওপ্যাথিক রেপার্টরী হচ্ছে সেই গ্রন্থ, যে গ্রন্থে মানুষের শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রকাশিত প্রায় সকল লক্ষণসমূহ ইংরেজী বর্ণমালার ক্রম অনুসারে এবং ঔষধের গুরত্ব অনুযায়ী লিপিবদ্ধ রয়েছে। ২. রুব্রিক : রোগীর কষ্টগুলোকে মেটেরিয়া মেডিকার ভাষায় লক্ষণ বলে। আর রেপার্টরীর ভাষায় রোগীর কষ্ট বা সমস্যা গুলোকে রুব্রিক বা শিরোনাম বলে। ৩. প্রধান রুব্রিক
-ডা. আহাম্মদ হোসেন ফারুকী ১৯৯৩ সাল নতুন চেম্বার শুরু করি, চেম্বার শুরু করার পর রোগী আসতে শুরু করলো, রোগীর সাথে কথা বলি, রোগীলিপি করি কিন্তু ঔষধ বাছাই করতে পারছিনা। তখন বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে শেখার জন্য যেতে শুরু করলাম। তখন অনেক দূরে দূরে ডাক্তারের সাথে দেখা করার জন্য যেতাম। যেয়েতো লাভ হতো না, কেন জানেন! বন্ধ
-ডা. রবিন বর্মন মাদার টিংচার ★ মাদার টিংচার কি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ? ★ মাদার টিংচার কি ব্যবহার করা যায়, বা করা উচিত? ★মাদার টিংচার ব্যবহার করা কি খুবই অপরাধ? ★ মাদার টিংচারে কি রোগ সারে? এই ধরনের প্রশ্ন গুলি প্রায়ই ওঠে, এবং ফেসবুকেও দেখি প্রায়ই আলোচনা হয়৷ এ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য– মাদার টিংচার অবশ্যই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।
-ডা. রবিন বর্মন আমি উত্তর কলকাতার শহরতলী বেলঘরিয়াতে বসবাস করি। আনন্দের কথা- ডাঃ নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ও বেলঘরিয়াতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বেলঘরিয়াতে বিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে কলকাতায় যান এবং তখনকার দিনের হোমিওপ্যাথি কোর্স সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি তার পিতার নামে একটি হোমিওপ্যাথিক কলেজ স্থাপন করেছিলেন এবং ডাঃ নীলমনি ঘটককে ঐ কলেজের অধ্যক্ষ নিযুক্ত করেছিলেন। তিনি নিজেও ঐ