-ডা.রবিন বর্মন ডাঃ হাসান মির্জার কাছে ১৯৮২, ৮৩ সালে কিছুদিন গিয়েছিলাম। কিন্তু ঐ একই সময়ে শেখার জন্য ডাঃ এস পি দে, ডাঃ জে এন কাঞ্জিলাল, প্রমুখদের কাছে প্রত্যহ যেতাম বলে তার কাছে আর যেতে চাই নি, কারন, সত্যি কথা বলতে কি, আমরা কলেজে যা শিখেছিলাম, গুছিয়ে কেস টেকিং করে রোগী দেখা- Present Complaints, Past History,
-ডা. রবিন বর্মন বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন জুনিয়র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক আমাকে বেশ কয়েকবার বালীর হাসান ডাক্তার সম্বন্ধে লিখতে অনুরোধ করেছিলেন, তাই আজ লিখতে বসলাম। তার পুরো নাম হাসান মির্জা, তিনি কোন অথেনটিক হোমিওপ্যাথিক কলেজে পড়েন নি , কিন্তু আগে পশ্চিমবঙ্গের হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসনার্সদের একটা মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতেন, ঐ পদ্ধতিতেই তিনি একজন রেজিস্টার্ড
ডা. রবিন বর্মন হোমিওপ্যাথিতে প্যাথলজীর কোন প্রয়োজন আছে কি? এ প্রসঙ্গে জানাই—- শরীরেন নর্মাল ফাংশান = ফিজিওলজী, এ্যাবনর্মাল ফাংশন = প্যাথলজী, তাই আমাদের সবাইকে শরীরের নর্মাল, এবং এ্যাবনর্মাল দুইরকম ফাংশনই জানার দরকার, ★প্যাথলজি জানলে আমরা শরীরের কোন অর্গান কি পজিসনে আছে তা জানতে পারবো, ★রোগটি আরোগ্যের মধ্যে, না আরোগ্যের বাইরে, তা জানতে পারবো, ★আরোগ্যের মধ্যে
-ডা. রবিন বর্মন এখনই অনেকে বলতে পারে– স্যার, আপনি থেরাপিউটিকস জাতীয় বইগুলি বেশী পড়তে বারণ করেন, বা পছন্দ করেন না, অথচ অনেক থেরাপিউটিকস বইয়ের কথা বলছেন, ছবি দিচ্ছেন, তাহলে ব্যাপারটা কন্ট্রাডিক্টরি হচ্ছে না? উত্তর —–যে কোনো রোগ ও তার ঔষধ নিয়ে আলোচনা করা বইয়ের নামই হলো থেরাপিউটিকস, এসেছে ল্যাটিন শব্দ থেরাপ্-টিকস থেকে। যাই হোক— হোমিওপ্যাথি
একিউট ডিজিজ (Acute disease) বা ইমারজেন্সী অসুখ-বিসুখ নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করার কথা বললে কেউ কেউ অবাক হতে পারেন। কেননা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে সমাজে যে-সব মিথ্যা কথা প্রচার করা হয়, তার একটি হলো “হোমিও ঔষধ দেরিতে কাজ করে বা ধীরে ধীরে কাজ করে”। অথচ বাস্তব সত্য হলো, হোমিও ঔষধ পুরোপুরি লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারলে,
ডাঃ রবিন বর্মন আমি সবসময়ই মেন্টাল মেথড অফ ট্রিটমেন্ট নীতির সমালোচনা করছি, এই চিকিৎসা পদ্ধতির আবিষ্কারকের সমালোচনা করছি , কোন নির্দিষ্ট মানুষের নয়। তবে প্রতিটি পোস্টে দেখা যায় বিভিন্ন মানুষ বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে, তার নিজস্ব মতামত কমেন্টে কিছু লেখার সুযোগ থাকায় তা প্রকাশ করে। সেটা ত আমার দোষ নয়, তা কন্ট্রোল করার কোনও রাস্তা আমাদের
ডাঃ রবিন বর্মন ১নং পার্ট মাইন্ড মেথড অফ ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ কেবলমাত্র মানসিক লক্ষণ নিয়ে রোগীর চিকিৎসা করতে হবে— এই থিওরিটা অনেকদিন থেকেই শুনছিলাম, কিন্তু সম্প্রতি বাংলাদেশ যাওয়ার পরে দেখলাম, ওখানে অনেকের মগজের মধ্যেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মাধ্যমের এই নবতম সংযোজনটি ভীষণভাবে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেকে নাকি এই মেথডে প্রাকটিস করে-ও দারুন সুফল পাচ্ছেন। জানলাম এই মেথডের —