Category: Materia Medica

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা:

প্রখম ৫০টি ঔষধ: (১) Acid Nitric (এসিড নাইট্রিক) (২) Acid phos (এসিড ফস) (৩) Aconit Nap (একোনাইট নেপ) (৪) Agnus cast (এগনাস ক্যাষ্ট) (৫) Allium Cepa (এলিয়াম সেপা) (৬) Antim Crud (এন্টিম ক্রড) (৭) Apis Mel (এপিস মেল) (8) Aralia Racimosa (এরালিয়া রেসিমোসা) (৯) Arnica Mont (আর্নিকা মন্ট) (১০) Arsenic Album (আর্সেনিক এলবাম) (11) Bacillinum

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাত্রা ও শক্তি নির্বাচন

মহাত্মা হ্যানিম্যান বলিয়াছেন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় সাফল্যের জন্য নির্ভুল ঔষধ নির্বাচনই যথেষ্ট নহে, পরন্তু কিরুপ ক্ষেত্রে কত শক্তির কি পরিমান বা মাত্রা প্রয়োগ করা উচিত সে সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। আমরা সকোলেই জানি হোমিওপ্যাথিতে রোগ বলিতে কোন স্হুল বস্তু বুঝায় না এবং তাহা আমাদের সুস্হ্য দেহকেও আক্রমণ করে না। সোরা যাহাকে আমি যৌন চেতনার বিকৃত পরিণতি

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণকালীন করনীয় ও বর্জনীয়

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণকালীন যা আপনার করনীয়: ১. ঔষধ সেবনের আগে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। ২. আপনার সহ্য হয় এমন পুষ্টিকর ও সহজপাচ্য খাদ্য খাবেন। ৩. প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় আহার করবেন ও নিদ্রায় যাবেন। ৪. দৈনিক কমপক্ষে ৬ ঘন্টা ঘুমাবেন। ৫. দৈনিক প্রচুর শীতল পানি পান করবেন (৪ থেকে ৫ লিটার)।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নিজস্বকথাঃ ৪র্থ পর্যায়

১. Abrotanum (অ্যাব্রোটেনাম): (১) পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন রোগ বা রোগের রূপান্তর। (২) উদরাময়ে উপশম। (৩) ক্ষয়দোষ বা প্রবল ক্ষুধা সত্ত্বেও দেহ শুকাইয়া যায়। (৪) বাচালতা। ২. Acid Acetic (এসিড অ্যাসেটিক): (১) প্রচুর প্রস্রাব,প্রবল পিপাসা ও অরুচি। (২) দারুণ দূর্বলতা ও শ্বাসকষ্ট। (৩) জ্বরে পিপাসা নাই কিন্তু অন্য রোগের সাথে প্রবল পিপাসা। ৩. Acid Picric (এসিড পিকরিক):

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের শক্তি ও মাত্রা তত্ত্ব

যে সকল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ দশমিক ও শততমিক ঔষধ ব্যবহারের পক্ষে কথা বলেন সে সকল চিকিৎসকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনারা জেগে জেগে ঘুমানোর ভান করেন কেন ? নতুন ডাক্তারদেরকে বিভ্রান্তিতে রেখে। আপনারা হোমিওপ্যাথির মূলকথা সবই জানেন, তাহলে নতুনদেরকে কেন সব কথা খোলাখুলি বলছেন না। যাদের হোমিওপ্যাথিতে গ্রহণযোগ্যতা আছে তাদের এ ব্যাপারে কথা বলা উচিৎ। বর্তমান

ব্যাসিলিনাম এবং টিউবারকুলিনাম ঔষধ দুটির পার্থক্য

ব্যাসিলিনাম এবং টিউবারকুলিনাম ঔষধ দুটিকে অনেক লেখকগণ একত্রে আলোচনা করেছেন এবং একই ঔষধ বলেছেন কিন্তু এদের সোর্স যেমন আলাদা তেমনি ব্যবহারিক ক্ষেত্রেও অনেক পার্থক্য দেখা যায়। যেমন-#ব্যাসি-একিউট ক্ষেত্রে। *টিউব-ক্রণিক ক্ষেত্রে। #ব্যাসি-চর্মরোগপ্রবণ হবে। *টিউব-সহজেই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা সম্পন্ন হবে। #ব্যাসি-শুষ্কতা থাকবে, ভেজাভাব থাকবেনা।  *টিউব-স্রাব নির্গত হবে, ভেজা ভাব থাকবে, অধিক পরিমাণে গয়ের থাকবে। #ব্যাসি- নিঃশ্বাস বন্ধ

কৃত্রিম অঙ্গ প্রতিস্থাপনকারী রোগীর হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগে সর্তকতাঃ

রোগীর শরীরে কৃত্রিম অঙ্গ প্রতিস্থাপন যা মানব শরীরে প্রয়োজনে সংযোজনকৃত যেমন- (ক) চোখে কৃত্রিম লেন্স বা ফ্যাকো সার্জারি, (খ) হার্টে রিং বসানো বা পেস মেকার মেশিন, (গ) কৃত্রিম হাড় বা কৃত্রিম বাহু সংযোগ করা, (ঘ) জন্মনিরোধ কর্পাটি বা কাঠি বিধানো সহ অন্যান্য প্রতিস্থাপনকৃত বস্তু সংযোজনকারীকে শুধুমাত্র প্রতিস্থাপনকারীদের জন্য হোমিওপ্যাথি বর্জনীয় তালিকাভুক্ত ঔষধ প্রতিস্থাপন ব্যক্তির যে

ব্যথানাশক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও সেবন বিধি

ব্যথানাশক হোমিওপ্যাথি ঔষধ সমূহ খাবারের পর সেবন করতে হবে। ব্যথানাশক হোমিওপ্যাথি ঔষধ সমূহ এর সংক্ষিপ্ত তালিকাঃ 1. Arnica Mont, 2. Argen nit, 3. Aconit Nap, 4. Aurum Met, 5. Arsenic Alb, 6. Acid Nit, 7. Bryonia Alb, 8. Belladonna, 9. Colocynth, 10. Conium, 11. Causticum, 12. Calcarea Flour, 13. Dioscorea V, 14. Ferrum Met, 15.

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সেবন বিধি তত্ত্ব

Theory of Homoeopathy Action & amp; Duration. (ঔষধের সেবন বিধি তত্ত্ব) Q (মাদার টিংচার) থেকে CM পর্যন্ত শক্তির ঔষধ ব্যবহারঃ ———————————————————– Q (এক দিন)=২ ঘন্টা পরপর ১০ ফোঁটা করে। 3x (২ দিন)=৩ ঘন্টা পরপর ১০ ফোঁটা করে। 3০x (৩ দিন)= ৪ ঘন্টা পরপর ৫ ফোঁটা করে। 2০০x (৫ দিন)= ৬ ঘন্টা পরপর ৫ ফোঁটা করে।

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার নিয়মঃ

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার উপরে অনেকেরই অগাধ আস্থা থাকে। অনেকে রীতিমতো উপকারও পান হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায়। কিন্তু ওষুধ খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে, যা না মানলে রোগের হাত থেকে মুক্তি মিলবে না। কী রকম নিয়ম? আসুন, জেনে নেওয়া যাক— 📢 হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না। 📢 হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যতদিন খাবেন ততদিন কোনও রকম