Drosera Roten (ড্রসেরা রোটান): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

Homeopathic BD  > Medicine-C,D >  Drosera Roten (ড্রসেরা রোটান): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

Drosera Roten (ড্রসেরা রোটান): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

0 Comments

Drosera Roten (ড্রসেরা রোটান)।
DHMS ( 2nd year).
♣ সমনামঃ সানডিউ, রেড রুট, রসোলিস।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, টিউবারকুলার।
♣ সাইডঃ ডানপাশ।
♣ কাতরতাঃ গরমকাতর।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র, স্বরযন্ত্র, অস্হি, সন্ধিস্থল, লেরিংস, বুক, ফুসফুস, গ্রন্থি সকল, স্নায়ুমণ্ডল, চোখ।
♣ বৈশিষ্ট্যঃ ড্রসেরার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আক্ষেপিক কাশি প্রায় হুপিংকাশিসদৃশ ; কুকুরের ডাকের মতো শব্দ করে ঘন ঘন কাশি ; প্রতিবার কাশিতে সামান্য গয়ার ওঠে এবং উদগার ও বমিতে সমাপ্তি ঘটে।
ডা. টেস্টি তার ওষুধের জিঙ্কাম গ্রুপে এটাকে স্থাপন করেন, উল্লেখ করেন যে, এটি আর্দ্র বৃক্ষহীন তৃণভূমিতে জন্মে, জলাভূমির প্রান্ত বরাবর এবং তৃণভোজী প্রাণীরা একে এড়িয়ে চলে।
ডা. Barrich বর্ণনা করেন যে, যখন মেষ এটি খায়, তখন তারা মারাত্মক কাশিতে আক্রান্ত হয়।
♣ সারসংক্ষেপঃ কন্ঠনালিতে পাখির পালক থাকার অনুভূতি। হুপিংকাশি ; কাশির পর কাশি, শ্বাস গ্রহণের সময় পায় না। বালিশে মাথা স্শর্শ করা মাত্রই কাশির আক্রমন, কাশি দিনে থাকে না রাতে বৃদ্ধি। মধ্যরাতের পরে, শুয়ে থাকলে, পোশাক ছাড়লে, গরমে, উষ্ণতায়, বামপাশে শয়নে ও মাথা নত করলে বাড়ে। অবিরত সঞ্চালনে, মর্দনে, বিছানায় ওঠে বসলে, মাথা ও বুকের ব্যথায় চেপে ধরলে কমে। অস্হিরতা ও উদ্বেগ, ভয়, ভ্রান্ত বিশ্বাস, বিরক্তি, ভবিষ্যত সম্বন্ধে সর্বদা উৎকন্ঠিত ও সন্দেহযুক্ত। গলার আওয়াজ গভীর ও স্বরভঙ্গ। আবেশে আবেশে বা থেকে থেকে কাশির সময় শ্বাস-প্রশ্বাস বেড়ে যায়। কাশির সময় মুখ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। কাশির সময় পিপাসাহীনতা।
♣ অনুভূতিঃ ১) কন্ঠনালিতে পাখির পালক থাকার অনুভূতি। ২) হাঁটলে পায়ের গোড়ালিতে পক্ষাঘাতিক অনুভূতি।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ ১) শুলে কন্ঠনালিতে সুড়সুড়ি বোধ হয়। ২) ব্যথা সহ্য করার অক্ষমতা হতে কাশি হয়, পাকস্হলীর গহ্বর বরাবর হাত দিয়ে চাপ দিলে কাশির উপশম হয়। ৩) বুকে কালো মাথাযুক্ত উদ্ভেদ।
< বৃদ্ধিঃ প্রাতে, পূর্বাহ্নে, সন্ধ্যায়, রাতে, মধ্যরাতের পর, খাদ্যঃ মাখনে, চর্বিতে, মসলাদার খাদ্যে, লবণে, টক খাদ্যে, ভিনেগারে, শুয়ে থাকলে, বসাবস্হায়, কোনো কিছু স্পর্শে করলে, পোশাক ছাড়লে, গরমে, উষ্ণতায়, গরম ঘরে, গরম পানীয়, বিশ্রামে, গান করলে, কথা বললে, চোখ নাড়ালে, হাসলে, কান্না করলে, হামের পর, বামপাশে শয়নে, মাথা নত করলে।
> হ্রাসঃ রক্তস্রাব, আক্রান্ত অঙ্গে হাত রাখলে, সঞ্চালনে, অবিরত সঞ্চালনে, মর্দনে, বিছানায় ওঠে বসলে ( রাত ২টায়), খোলাবাতাসে, হাঁটলে, স্হিরভাবে, চুলকালে, মাথা ও বুকের ব্যথায় বুক চেপে ধরলে, চলতে ( বুকে ও কাঁধে সূঁচফোটানো ব্যথা।
♣ কারণঃ হাম।
♣ অনিচ্ছাঃ শুকরের মাংস, চর্বি ও ভাত, অম্ল।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ ক্যাম্ফ।
♣ প্রয়োগঃ ১) অন্তবর্তীকালীন ভিরেট্রাম অ্যাল্ব অথবা সালফার দেয়া ব্যতীত এই ওষুধ দিতে আমরা যেন সতর্ক হয়ে যাই। — ডা. ক্রুচ বাউমো।
২) ডা. মার্গারেট টাইলার অস্হির টিবি, স্পাইন্যাল কেরিজ, গ্ল্যান্ডের টিবি, উদরের টিবি, গ্ল্যান্ড বৃদ্ধিতে তা প্রয়োগে বহু রোগী আরোগ্য করে।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা ড্রসেরা প্রয়োগ করতে পারবো।

#গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ (ক্যান্ট রেপার্টরী অনুযায়ী)
১) উৎকণ্ঠা: ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে – A= ব্রায়ো, ক্যাল্ক, চিনি-সাল, সাইকু, ফস। B= অ্যানাকা, ব্যারা-কা, ব্যারা-মি, ক্যাল্ক-আই, কস্টি, চায়না, ডিজি, ড্রসে, ডালকা, ফেরা-ফস, জেলস, গ্র্যাফ, আই, ল্যাকে, মিউ-অ্যাসি, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, পালস, রাস, স্পঞ্জি, স্ট্যাফি।
২) লোকসঙ্গ: বিতৃষ্ণা : একাকী থাকলে বৃদ্ধি-
A= আর্স, ফস। B= ক্যাম্ফ, ড্রসে, ক্যালি-কা, লাইকো, স্ট্র্যামো।
৩) মনোসংযোগ: কষ্টকর- A= অ্যানাকা, ব্যারা-কা, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, কষ্টি, গ্লোন, গ্র্যাফ, হেলি, ল্যাকে, ল্যাসি, লাইকো, ন্যাট্র-আর্স, নাক্স-ম, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, ফস, সিপি, সাইলি। B= অ্যাকোন, ইস্কু, ইথু, অ্যাগ্নাস, অ্যালু, অ্যাম্রা, অ্যামন-কা, অ্যাপিস, ব্যারা-মি, বোভি, ক্যান্হা, কার্বো-অ্যানি, সিমিসি, কোনি, কর্না, কুপ্রা, ড্রসে, ডালাক, জেলস, হাইড্রো-অ্যাসি, হায়োস, ক্যালি-কা, ল্যাক-ক্যান, লিলি-টা, মেডো, মার্ক, মেজের, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, প্ল্যাটি, পালস, রাস-ভ্যানে, সেলিনি, স্পঞ্জি, স্ট্র্যামো, সালফ, ট্যাবে, ট্যারেন্টু, থুজা।
৪) মনের বিশৃঙ্খল অবস্হা (Confusion)/ বিহ্বল (Bewildered)/ মনের ছায়াচ্ছন্ন অবস্হা (Cloudiness)/ চিত্ত বিক্ষেপ (Distarction)/ মাতলামি (Intoxication)- A= বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, ককুল, ইউপি, গ্লোনে, ল্যাকে, মার্ক, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ম, নাক্স-ভ, ওনোস, ওপি, পেট্রো, রাস, সিপি, সাইলি, স্টিকনি। B= অ্যাকোন, অ্যাক্টি-স্পি, ইস্কু, ইথু, অ্যাগারি, অ্যালি-স্যা, অ্যালু, অ্যামন-কা, অ্যান্টি-টা, ক্যান্থা, ক্যাপসি, কার্বো-অ্যানি, কোক্কাস, কফি, কলো, কোনি, কুপ্রা, ড্রসে, ডালকা, ফ্যাগু, ফেরাম, জেলস, গ্র্যাফ, হেলি, হায়োস, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, লরো, ল্যাকট্রো, লাইকো, ম্যাগ-কা, মেডো, মেজের, মস্কাস, ন্যাট্র-কা, ফস-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, স্যাবার্ডি, সিকেলি, সেনেগা, স্পাইজে, সালফ, ট্যাবে, থুজা, ভিরেট।
৫) বিষণ্না: একাকী থাকলে- A= আর্স। B= ক্যাল্ক, ড্রসে, ফেরা, মেজের, ন্যাট্র-মি, স্ট্র্যামো।
৬) আত্মহত্যার প্রবৃত্তি : পানিতে ডুবে – B= বেল, ড্রসে, হেলি, হায়োস, ল্যাকে, পালস, রাস।
৭) সন্দেহযুক্ত (Suspicious)/ অবিশ্বাসযুক্ত (Distrustful)- A= অ্যাকোন, আর্স, ব্যারা-কা, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, কস্টি, সেঙ্ক্রি, সাইকু, ডিজি, ক্যালি-আর্স, আর্স, ল্যাকে, লাইকো, পালস, রাস, সিকেলি, স্ট্র্যামো সালফ। B= অ্যানাকা, আর্নি, অরাম, ব্যাপটি, ব্যারা-মি, বেল, বোরা, ক্যাক্টা, ক্যাল্ক-ফস, সিমিসি, ককুল, ক্রোটেল, কুপ্রা, ড্রসে, হেলি, হায়োস, ক্যালি-ফস, মার্ক, ন্যাট্র-আর্স, ন্যাট্র-কা, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওপি, ফস, সিপি, স্ট্যানা, সাল-অ্যাসি, ভিরেট-ভি ।
৮) প্রাতে (Morning) বাড়ে- A= অ্যাগারি, অ্যামন-মি, আর্জ-মে, আর্স-আই, অরাম, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফ্লু, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, ক্যামো, চেলিডো, সিনা, ক্রোকা, ক্যালি-বাই, ক্যালি-নাই, ল্যাকে, ন্যাট-আর্স, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওনোস, পেট্রো, ফস-অ্যাসি, ফস, পালস, রডো, রাস, রোমেক্স, সিপি, স্পাইজে, স্কুই, সালফ, ভ্যালের ।B= অ্যাবিস-নাই, অ্যাকোন, অ্যালু, অ্যালোজ, অ্যাম্ব্রা, অ্যানাকা, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যাপিস, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, ব্যাপ্টি, ব্যারা-কা, ব্যারা-মি, বার্বে, বোরা, বোভি, ক্যান্থা, ক্যাপসি, কস্টি, ক্রোমি-অ্যাসি, সিন্নাবে, সিস্টা, কোকা, ককুল, কফি, কোনি, ডিজি, ডায়োস্কো, ড্রসে, ডালকা, ইউপে-পার্ফ, ইউফ্রে, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-ফস, গ্যাম্বু, জেলস, গ্র্যাফ, গুয়াই, হাইড্রা, ইগ্নে, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-আই, ক্যালি-ফস, ক্যালমি, ক্রিয়ো, ম্যাগ-কা, ম্যা-মি, মার্ক, মার্ক-আ-ফ্লে, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-ফস, নাক্স-ম, ওপি, ফাইটো, প্লান্টে, সোরিন, র্যানান-বা, রিউম, স্যাবি, সাল-অ্যাসি, সার্সা, সেলি, সিনিসি সেনেগা, সাইলি, স্ট্যানা, স্ট্যাফি, স্ট্র্যামো, সাল-অ্যাসি, ট্যারাক্সি, থুজা, ভিরেট, ভিরেট-বি, জিঙ্ক ।
৯) রাতে (Night) বাড়ে- A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, ক্যামো, চায়না, সিন্নাবে, কফি, কলচি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হিপার, হায়োস, আয়োড, ইপি, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ল্যাকে, লিলি-টা, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ম্যাঙ্গে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, রাস,রোমেক্স, সিপি, সাইলি, স্ট্রনসি, সালফ, ট্যালু, জিঙ্ক । B= অ্যামন-ব্রো, অ্যামন-মি, অ্যামন, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যারেলি, অ্যাসাফ, অরাম, ব্যারা-কা, ব্যারা-মি, বেল, বোভি, ব্রোমি, ব্রায়ো, ক্যাম্ফ, ক্যানা-ই, ক্যানা-স্যা, ক্যান্থা, ক্যাপসি, কার্বো-ভে, কস্টি, ককুল, কোডি, কলো, ক্রোকা, ক্রোটেল, কুপ্রাম, ডিজি, ড্রসে, ইউফ্রে, ফেরা-ফস, গ্যাম্বু, হেলি, ইগ্নে, ক্যালি-ব্রো, ক্যালি-মি, ক্যালি-ফস, লিডাম, লাইকো, মার্ক-কর, মার্ক-আ-ফ্লে, মেজের, মিউ-অ্যাসি, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, ন্যাট্র-ফ, ন্যাট্র-সাল, নাক্স-ম, নাক্স-ভ, ওলিয়ে, ওপি,,,,,,,
১০) মধ্য রাতের পরে: A= আর্স, ড্রসে, ক্যালি-কা, ক্যালি-নাই, ন্যাট্র-আর্স , নাক্স-ভ, ফস, পডো,রাস, সাইলি।
১১.১) খাদ্য: মাখনে বাড়ে- A= কার্বো-ভে, পালস। B= আর্স, সাইকু, ফেরাম, ফস, টিলি, সিপি, ট্যারাক্সি। C= অ্যাকোন, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যান্টি-টা, অ্যাসাফ, বেল, কার্বো-অ্যানি, কস্টি, চায়না, কলচি, ড্রসে, ইউফর্বি, ফেরা-আর্স, হেলি, হিপার, ইপি, ম্যাগ-মি, মিনিয়ে, ন্যাট্র-আর্স, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, ন্যাট্র-ফ, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, স্পঞ্জি, সালফ, থুজা।
১১.২) খাদ্য: চর্বিতে বাড়ে- A= কার্বো-ভ, সাইক্লে, ফেরাম, পালস, ট্যারাক্সি। B= আর্স, অ্যাসাফ, কস্টি, কলচি, ড্রসে, ফেরা-আর্স, ফেরা-মি, হেলি, ইপি, ম্যাগ-মি, ন্যাট্র-আর্স, ন্যাট্র-ফস, নাই-অ্যাসি, টিলি, সিপি, স্পঞ্জি, সালফ, থুজা।
১১.৩) খাদ্য: লবণে বাড়ে- A= ফস। B= অ্যালু, কার্বো-ভে, ড্রসে, সেলি।
১২) রক্তস্রাব (Haemorrhage)- A= আর্নি, বেল, বোথ্রো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-সাল, ক্যান্থা, কার্বো-ভে, চায়না, ক্রোটেল, ইরিজি, ফেরাম, হ্যামামে, ইপি, মেলিলো,মিলি, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস, পালস, স্যাবি, সালফ, সাল-অ্যাসি। B= অ্যাকোন, অ্যালু, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যাপিস, অ্যারেনি, আর্জ-নাই, আর্স, বোভি, ব্রায়ো, ক্যাক্টা, ক্যাপসি, ক্যামো, সিনামোনা, কফি, ককুল, ক্রোকা, কুপ্রা, ড্রসে, ডালকা, ইল্যাপ্স, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, ফেরা-ফস, হায়োস, আই, ক্যালি-ক্লো, ক্যালি-ফস, লিডাম, মেজের, ফস-অ্যাসি, প্ল্যাটি, সোরিন, রাস, সিনিসি, সাইলি, স্ট্র্যামো, টেরিবি।
১৩) শুয়ে থাকলে বাড়ে- (Lying agg) A= অ্যাপিস, আর্স, অরাম, ক্যাপসি, ক্যামো, কোনি, ড্রসে, ইউফর্বি, ফেরাম, হায়োস, ক্যালি-কা, লাইকো, মিনিয়ে, ন্যাট্র-সাল, ফস, প্ল্যাটি, পালস, রাক্স, রিউমেক্স, স্যাম্বু, স্যাঙ্গুই, ট্যারাক্সি ।
১৪) সঞ্চালনে উপশম- A= অরাম, অরাম-মি, ক্যাপসি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ইউফর্বি, ফেরাম, ক্যালি-সাল, লাইকো, পাইরো, পালস, রডো, রাস, স্যাবাডি, স্যাম্বু, সালফ, ট্যারাক্সি, ট্যারেন্টু, ভ্যালের।B= অ্যাকোন, অ্যাগারি, অ্যালোজ, অ্যালু , অ্যানাকা, আর্জ-মে, আর্জ-নাই, আর্স, অ্যাট্রো, অরাম-মি-না, ব্যারা-কা, বিসমা, ব্রোমি, কস্টি, চিনি-আর্স , সিনা, ককুল, কলো, ডায়োস্কো, ড্রসে, গ্যাম্বু, জেলস,,,,,,
১৫) অবিরত সঞ্চালনে উপশম- A= ক্যাপসি, ক্যালি, ইউফর্বি, ফেরাম, পালস, রাস, স্যাম্বু। B= অ্যাম্ব্রা, অ্যামন-মি, ক্যাক্টা, সিনা, সাইক্লে, ড্রসে, লাইকো, টিলি, স্যাবাডি, সাইলি, ভ্যালের, ভিরেট।
১৬.১) ব্যথা: কেটে ফেলার মতো বাহ্যিকভাবে- A= বেল, ক্যাল্ক, কোনি, ড্রসে, ন্যাট্র-কা, পেট্রো।
১৬.২) ব্যথা: চাপ দেবার মতো ব্যথা বাহ্যিকভাবে (Pressing externally)- A= অ্যাগারি, অ্যাপোসা, ক্যানা-ই, ক্যান্থা, কস্টি, চিনি-সাল, ড্রসে, ফেরাম, ক্যালি-বাই, নাই-অ্যাসি, পডো, পালস, রডো, রাস, রুটা, সিপি, সাইলি, স্পাইজে।
১৬.৩) ব্যথা: আঁচড়ানো ব্যথা (Scraped)- A= ব্রোমি, ড্রসে, নাক্স-ভ, পালস, সালফ, ভিরেট।
১৬.৪) ক্ষতের মতো মোচড়ানো ব্যথা (Sore, bruised)- A= আর্জ-মে, আর্নি, সাইকু, সিমিসি, সিনা, কলো, ড্রসে, হ্যামামে, প্লাটি, পাইরো, রাস, রুটা, সাইলি।
১৭) পোশাক ছাড়লে বাড়ে (Undressing, after agg.)-A= আর্স, ড্রসে, নাক্স-ভ, রাস।