ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) : দেশে বা বিদেশে চিকিৎসা শিক্ষায় যে কোন একাডেমিক কোর্সের ডিগ্রি ও সার্টিফিকেট অনুমোদন এবং আইনগত গ্রহণযোগ্যতা/বৈধতা নিতে দরকার হয় নিজ নিজ দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় (স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর/স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ/কারিগরি শিক্ষা বিভাগ/বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) অনুমোদন সহ স্বীকৃতি প্রজ্ঞাপন/পরিপত্র।
[লেখক : ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু), বাংলাদেশ] ========================================= হোমিওপ্যাথি বিরোধি লেখক ও সমালোচকদের প্রতিঃ ==================================== কিছু কিছু অ্যালোপ্যাথি ডাক্তার হোমিওপ্যাথি সমন্ধে বিরুপ মন্তব্য করে ফেসবুকে কলাম লিখছে..। সে সমস্ত লেখক ইন্টারনেট হতে হোমিওপ্যাথি বিরোধি লেখকদের কলাম সংগ্রহ করে তার সঙ্গে নিজের মত কথা লিখে প্রকাশ করে। ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে হেও প্রতিপন্ন করে আসছে। যা
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) ======================= প্রারম্ভিক : বহুভাষাবিদ, রসায়নবিদ (রসায়নশাস্ত্রের চূড়ামণি), তৎকালীন চিকিৎসা পদ্ধতি (Western Medicine নামে অভিহিত) এর উপর (১৭৭৯ খ্রি.) এনলার্জেন বিশ্ববিদ্যালয়, জার্মান হতে সর্বোচ্চ ডিগ্রি ডক্টর অব মেডিসিন (এম.ডি) ডিগ্রিধারী, ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের ১ম প্রকাশিত কালজয়ী গ্রন্থ Organon der rationellen Heilkunde নামে গ্রন্থে Western Medicine পদ্ধতিকে “অ্যালোপ্যাথি” নামে (১৮১০ খ্রি.) নামকরণকারী
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) প্রারম্ভিক : বিশ্বব্যাপি জলবায়ু ও আবহাওয়া পরিবর্তনশীল এবং বসবাসরত জনগোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাস বিভিন্ন মহাদেশে ভিন্ন ভিন্ন রকম। তার সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর জীবিকা ও পেশা জড়িত। এগুলো বিবেচনা না করে ইউরোপিয় মহাদেশে জলবায়ু, আবহাওয়া, জনগোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাস, পেশা-জীবিকা উপর ভিত্তি করে স্যার ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের সময় প্রুভিংকৃত ঔষধ বর্তমান বিশ্বের সকল
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) : ভারতে হোমিওপ্যাথি উন্নয়ন এমনিতেই হয়নি! ভারতের হোমিওপ্যাথি উন্নয়নের পিছনে কারণ গুলো জেনে নিন। তা বাংলাদেশ সহ বিশ্বে অনেক দেশের হোমিওপ্যাথি দাবি-অধিকার আদায় ও বাস্তবায়ন এবং উন্নয়নে দৃষ্টান্ত হতে পারে। ১৯৭২খ্রি. হতে বাংলাদেশে সরকারিভাবে আন্তজার্তিক পর্যায়ের ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স চালু হয়। চারদশক যাবত বাংলাদেশের ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কৃতরা শোষণ ও বঞ্চনার
প্রথমেই আত্মম্বরিতা ত্যাগ করে করে সবাই এক কাতারে আসতে হবে। HMB,DHMS এবং BHMS দের মধ্যে আন্তঃ কোন্দল, অহংকার দূর করতে হবে। DHMS কোর্স চালু হয়েছিল HMB পাস করা শিক্ষকগণ দ্ধারা। BHMS কোর্স চালু হয়েছিল DHMS পাস করা শিক্ষকগণ দ্ধারা। DHMS চিকিৎসক দের মধ্যে যেমন সবাই ভাল মানের নয়,তেমনি সকল BHMS চিকিৎসক গনও মানসম্পন্ন নয়। ভবিষ্যতে
হোমিওপ্যাথি- প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পাশাপাশি চলমান বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা, যা এর জন্মের শুরু থেকেই বহুলভাবে বিতর্কিত । কিন্তু এই বহুল বিতর্ক এবং সেই সাথে বরাবর সমাজ ও রাষ্ট্রের শক্তিশালী শ্রেণিগুলোর তীব্র বিরোধিতা সত্বেও এর ২৩০ বছরেরও বেশী সময় যাবৎ সফলভাবে টিকে থাকা, ক্রমাগত জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি এবং আরোগ্যের লক্ষ লক্ষ প্রমাণ, আজ আমাদের দৃষ্টি পরিপূর্ণভাবে আকর্ষণের
স্বাধীন বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথি বোর্ড প্রতিষ্ঠা ও ডি এইচ এম এস কোর্স প্রবর্তন এবং হোমিওপ্যাথির বিকাশ ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানী সৈন্যদের বিনা শর্তে আত্মসমপর্ণের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানে পশ্চিম পাকিস্তানীদের শাসন ও শোষণ চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায় এবং স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পত্তন হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথির সূচনাপর্ব জার্মানীর স্যাক্সিনি প্রদেশের মাইসেন শহরের চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিমান (১৭৫৫-১৮৪৩ খ্র্রীঃ) কালেন সাহেব লিখিত অ্যালোপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকার দ্বিতীয় খন্ডের ‘সিঙ্কোনা’ (Cinchona) অধ্যায় অনুবাদ করার সময় আরোগ্যের এক নতুন নিয়মের সন্ধান পেয়েছিলেন। হ্যানিম্যানের এই নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি পরবর্তীকালে ‘হোমিওপ্যাথি’ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। জার্মানীর পর ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে হোমিওপ্যাথি প্রসারের সাথে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস টেস্ট সরকারিভাবে করা হয়। রোগী টেস্ট করার পর যদি পজিটিভ ধরা পড়ে তখন সরকারের প্রশাসন/সরকারি স্থানীয় প্রশাসন সরকারি এম্বুলেন্স, ডাক্তার, নার্স, প্রশাসনের লোকজন, পুলিশ সদস্য প্রেরণ করে রোগীকে সরকারি করোনা ভাইরাস বিষয় নিদিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যায় ও বাড়ীর লোকজনসহ লকডাউন করে রাখে। তাহলে কিভাবে বাংলাদেশে করোনা