Pulsatilla (পালসেটিলা): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

পালসেটিলা নাইগ্রিকেনস (Pulsatilla)
DHMS (3rd year).
♣ সমনামঃ উইনড ফ্লাউয়ার, হারবাভেন্টি।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, সাইকোটিক, টিউবারকুলার।
♣ সাইডঃ ডানপাশ, ওপরে বামপাশ নিচে ডানপাশ।
♣ কাতরতাঃ গরমকাতর।
♣ উপযোগিতাঃ জৈব তরল পদার্থের ক্ষয়, স্তনদুগ্ধপায়ী শিশু, মেদ প্রবণতা, শ্লেষ্মাক্ষরণ বর্ধিত। সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, স্নেহপরায়ণ, নম্র, ভদ্র, ভীরু, প্রকৃতি- সহজেই বশে আসে এমন প্রকৃতি যাদের তাদের পক্ষে উপযোগী।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ মন, শিরা, মিউকাস মেমব্রেন, জিহ্বা, পাকস্হলী, চোখ, কান, মুখমন্ডল, চোখ, কান, মুখমন্ডল, মাথা, উদর, স্ত্রী এবং পুরুষদের জননযন্ত্র, মূত্রযন্ত্রগুলো, শ্বাস-প্রশ্বাস।
♣ বৈশিষ্ট্যঃ পরিবর্তনশীলতা (শারীরিক ও মানসিক), তৃষ্ণাহীন, খিটখিটে এবং শীতার্ত হলেও খোলা বাতাসে আরাম পায়।
এ উদ্ভিদ ইউরোপের উঁচুস্থানে, শুকনো, বালুকাময় ও অনাবৃত ভূমিতে জন্মে। অনাবৃত স্থানে ও বায়ু বইলে এ গাছের ফুল প্রস্ফুটিত হয় বলে একে উইন্ডফ্লাওয়ার বা বায়ুকুসুম বলে।
♣ সারসংক্ষেপঃ মেদ প্রবণতা, শ্লেষ্মাক্ষরণ বর্ধিত, ক্রন্দনশীলতা, স্নেহপরায়ণ, নম্র, ভদ্র, ভীরু প্রবৃতির ও পরিবর্তনশীলতা। তৃষ্ণাহীনতা। স্রাবগুলো ঘন, অবিদাহী এবং হলুদাভ সবুজবর্ণ। প্রাতে, অপরাহ্নে, সন্ধাকালে, রুটিতে, চর্বিতে, পিঠা খেলে, গরমে, আবরণে, ঋতুস্রাবের আগে, প্রারম্ভে ও সময়ে বাড়ে। খোলা বাতাসে, গোসলে, আক্রান্ত অঙ্গে পানি দিলে, সঞ্চালনে, মসলাদার খাদ্যে, হাঁটলে ও চাপে কমে। উৎকণ্ঠা, প্রার্থনাশীল, বসে থাকার প্রবৃত্তি, স্বল্পবাক, উত্তেজনাপ্রবণতা, উৎসাহহীনতা, সন্দেহযুক্ত, কাঁদে, প্রলাপ ও নিদ্রালুতা। খোলা বাতাসে ইচ্ছা। বশ্যতার সাথে নীরব শোক। শরীর সর্বদা উত্তপ্ত। সর্বদা শীত শীতবোধ সেই সাথে ব্যথা যতো বাড়ে শীতভাবও ততো বাড়ে তবুও ঠাণ্ডা ঘর চায়। ব্যথা হঠাৎ আসে ধীরে ধীরে যায় বা এর বিপরীত। মুখের তুলোর মতো শ্লেষ্মা। ঋতুস্রাবকালে পাগুলো অবশ হয়ে যায়।
♣ বিশেষ লক্ষণঃ দুপুরের পর ২টার দিকে পিপাসা লাগে।
♣ অনুভূতিঃ ১) সন্ধ্যাবেলায় হৃদপিণ্ডস্হানে পূর্ণতবোধ হয়। ২) উত্তাপের অনুভূতি: গরম খাদ্য খেলে।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ ১) প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় কাঁদে। ২) আনন্দদায়ক বা বিষণ্নতার বিষয়ে কাঁদে।
♣ < বৃদ্ধিঃ প্রাতে, অপরাহ্নে, সন্ধাকালে, গোধূলিকালে, রাতে, অবস্হান পরিবর্তনে, ঠাণ্ডা লাগালে পরে, আহারের পরে, পেট ভরে আহারে, রুটিতে, মাখন রুটিতে, মাখনে, চর্বিতে, ফলে, পিঠা খেলে, মসলাদার খাদ্যে, উষ্ণতায়।
♣ > হ্রাসঃ খোলা বাতাসে, গোসলে, আক্রান্ত অঙ্গে পানি দিলে, ঠাণ্ডা লাগালে, শুয়ে থাকার পরে, চিৎ হয়ে শুলে, সঞ্চালনে, চাপে, হাঁটলে,
♣ কারণঃ জৈব তরল পদার্থের ক্ষয়, গনোরিয়া চাপা পড়ে, হস্তমৈথুন, সূর্যালোকে থাকা, আঘাত, চর্বিযুক্ত খাদ্য, পিঠা, বরফ, চা, কফি, পারদের অপব্যহার, কুইনাইন, সালফার, ক্যামোমিলা, গর্ভপাত, অনিয়মিত মাসিক, ডিম্বাশয় এবং জরায়ুর সমস্যা, অবরুদ্ধের কারণে অসুস্হ হয়, পা ভিজিয়ে ঠাণ্ডা লাগালে।
♣ ইচ্ছাঃ খোলা বাতাসে, অম্ল, মদ, ঠাণ্ডা খাদ্য, ঠাণ্ডা পানীয়, পেটেন্ট ওষুধ, পানি।
♣ অনিচ্ছাঃ মাংস, চর্বি, মাখন, রুটি, দুধ, গরম খাবার এবং পানীয়, গুরুপাক খাদ্য, তামাক।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ অ্যাসে-অ্যাসি, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যান্টি-টা, অ্যাসাফ, বেল, ক্যাল্ক-ফস, ক্যামো, চায়না, কফি, কলচি, ইগ্নে, লাইকো, নাক্স-ভ, প্লাটি, স্ট্যানা, সাল, সাল-অ্যাসি।
♣ প্রয়োগঃ হামজ্বরের শুরুতে যখন উচ্চ জ্বর থাকে, তখন এটি কদাচ দেবেন না। ঐ অবস্হায় লক্ষণ সাদৃশ্যে অ্যাকোনাইট বা জেলসিমিয়াম দিয়ে শুরু করবেন। ডা. ফ্যারিংটন
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা পালসেটিলা প্রয়োগ করতে পারবো।

গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ (ক্যান্ট রেপার্টরী অনুযায়ী)
১) অন্যমনষ্ক ( Absent- minded) / অন্য বিষয়ে নিবিষ্টচিত্ত ( Pre-occupied) – A= অ্যাপিস, ক্যানা-ই, কস্টি, ক্যামো, হেলি, ল্যাকে, মেজের, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ম, প্লাটি, পালস, সিপি, ভিরেট।
২) উৎকণ্ঠা: ঘরের মাঝে- A= লাইকো, পালস, রাস। B= ব্রায়ো, ম্যাগ-মি।
৩) মনের বিশৃঙ্খল অবস্হা:গরম ঘরের মাঝে- A= লাইকো, পালস। B= আই, সালফ।
৪) প্রলাপ: নিদ্রালুতাসহ- A= পালস। B= ব্রায়ো। C= আর্স, সাইমে, কলো, মেজের, ফস।
৫) পরিত্যাক্ত বোধ করে (Forsaken feeling) -A= অরাম, পালস। B=আর্জ-নাই, সাইক্লে, ল্যাকে, প্ল্যাটি, স্ট্যামো ।
৬) ভয় (Fright) হতে রোগ- A= অ্যাকোন, ইগ্নে, লাইকো, ন্যাট্র-মি, ওপি, ফস-অ্যাসি, ফস, পালস, সাইলি।
৭) নম্রতা (Mildness) / শান্তভাব ( Gentleness) – A= আর্নি, আর্স, বোরা, ককুল, ন্যাট্র-মি, পালস, রাস, সাইলি।
৮) বিষাদিত (Morose)/ মর্ম বেদনা (Chagrin)/ রুষ্ট স্বভাব (Sullen)- A= অ্যানাকা, অরাম, ব্রায়ো, নাক্স-ভ, পালস, সাইলি।
৯) প্রার্থনাশীল (Praying) -A=অরাম, পালস, ভিরেট। B=আর্স, বেল, স্ট্যামো।
১০) সন্দেহযুক্ত (Suspicious)/অবিশ্বাসযুক্ত -(Distrustful) -A= অ্যাকোন, আর্স, ব্যারা-কা, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, কস্টি, সেঙ্ক্রি, সাইকু, ডিজি, ক্যালি-আর্স, আর্স, ল্যাকে, লাইকো, পালস, রাস, সিকেলি, স্ট্যামো, সালফ ।
১১) নির্বাক ( Silent) – A= অরাম, কার্বো-অ্যানি, ককুল, গ্লোন, নাক্স-ম, ফস-অ্যাসি, ফস, প্ল্যাটি, পালস, সালফ, ভিরেট, জিঙ্ক।
১২.১) কাঁদে: খোলা বাতাসে উপশম- A= পালস। B= ন্যাট্র-সাল। C= কফি, প্লাটি।
১২.২) কাঁদেঃ বিনা কারণে- A= অ্যাপিস, পালস, সালফ। B= সিনা, লাইকো।
১২.৩) কাঁদে: রোগীর সেবা করার সময়- A= পালস। B= ল্যাক-ক্যান।
১২.৪) কাঁদে: যখন নিজের রোগ বর্ণনা করে- A= পালস, সিপি। B= ক্যালি-কা, মেডো।
১৩) প্রাতে (Morning) বাড়ে- A= অ্যাগারি, অ্যামন-মি, আর্জ-মে, আর্স-আই, অরাম, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফ্লু, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, ক্যামো, চেলিডো, সিনা, ক্রোকা, ক্যালি-বাই, ক্যালি-নাই, ল্যাকে, ন্যাট-আর্স, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওনোস, পেট্রো, ফস-অ্যাসি, ফস, পালস, রডো, রাস, রোমেক্স, সিপি, স্পাইজে, স্কুই, সালফ, ভ্যালের ।
১৪) অপরাহ্নে (Afternoon) বাড়ে- A= বেল, ক্যালি-নাই, লাইকো, পালস, রাস, সিপি, সাইলি, সিনাপি-না, থুজা, জিঙ্ক।
১৫) সন্ধাকালে (Evening) বাড়ে- অ্যালু, অ্যাম্ব্রা, অ্যামন-কা, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যান্টি-টা, আর্নি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাপসি, কার্বো-অ্যা, কার্বো-ভে, কার্বো-সাল, কস্টি, ক্যামো, কলচি, সাইক্লে, ইউফ্রে, হেলি,হায়োস, ক্যালি-নাই, লাইকো, ম্যাগ-কা, মিনিয়ে, মার্ক, মেজের, ন্যাট্র-ফ, নাই-অ্যাসি, ফস-অ্যাসি, ফস, পিক্রি-অ্যাসি, প্ল্যাটি, প্লাম্বা, পালস, র্যানান-স্ক্লে রোমেক্স, রুটা, সিপি, সাইলি, সিনাপি-না, স্ট্যানা, স্ট্রনসি, সালফ, সাল-অ্যাসি, ভ্যালের।
১৬) গোধুলিকালে বাড়ে- A= পালস। B= অ্যামন-মি, আর্স, ক্যাল্ক, কস্টি, ফস। C= ডিজি, ন্যাট্র-মি, প্লাম্বা, রাস, স্ট্যাফি, সাল-অ্যাসি, ভ্যালের।
১৭) রাতে (Night) বাড়ে- A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, ক্যামো, চায়না, সিন্নাবে, কফি, কলচি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হিপার, হায়োস, আয়োড, ইপি, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ল্যাকে, লিলি-টা, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ম্যাঙ্গে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, রাস,রোমেক্স, সিপি, সাইলি, স্ট্রনসি, সালফ, ট্যালু, জিঙ্ক ।
১৮) খোলা বাতাসে : এতে আকাঙ্ক্ষা – A= অরাম, অরাম-মি ক্যাল্ক-আই, কার্বো-ভে, ক্রোকা, আই, ক্যালি-আই, ক্যালি-সাল, লাইকো, পালস, সালফ।
১৯) খোলা বাতাসে উপশম- A= অ্যালু, আর্জ-নাই, আর্স, ক্যানা-ই, আই, ক্যালি-আই, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ন্যাট্র-সাল, পালস, রাস, স্যাবাডি, স্যাবি ।
২০) সম্পূর্ণ বিপরীত এবং পর্যায়ক্রমে অবস্হার প্রকাশ (Contradictory and alternating states)- A= ইগ্নে, পালস। B= ন্যাট্র-মি।
২১) জৈব তরল পদার্থের ক্ষয় ( Loss of fluids) – A= ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, কার্বো-ভে, চায়না, চিনি-সাল, গ্র্যাফ, ফস-অ্যাসি, পালস, সেলি, সিপি, স্ট্যাফি।
২২) ঋতুস্রাবের আগে ( Menses, before) – A= বোভি, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, কুপ্রা, ল্যাকে, লাইকো, ন্যাট্র-মি, পালস, সিপি, সালফ, ভিরেট, জিঙ্ক।
২৩.১) ব্যথা : চাপ দেয়ার মতো বাথা অভ্যন্তরীণভাবে- আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, অ্যাসাফ, বেল, ব্রোমি, ক্যাল্ক, চায়না, ক্যান্থা, কার্বো-ভে, কলো, কুপ্রা, হ্যামামে, ল্যাকে, লিলি-টি, লাইকো, নাক্স-ভ, পেট্রো, ফস, পালস, রাস, রুটা, স্যাঙ্গুই, স্যাঙ্গু-নাই, সিকেলি, সেনেগা, সিপি, সাইলি, স্পাইজে, স্পঞ্জি, স্ট্যানা, সালফ, ভ্যালের, ভিরেট।
২৩.২) ঋতুস্রাবকালে- A= অ্যামন-কা, আর্জ-নাই, বোভি, কার্বো-সাল, ক্যামো, গ্র্যাফ, হায়োস, ক্যালি-কা, ম্যাগ-কা নাক্স-ভ, পালস, সিপি, সালফ, জিঙ্ক ।
২৪) শ্লেষ্মাক্ষরণ বর্ধিত (Mucous secretion increased) – A=অ্যালি-স্যা,ক্যাল্ক, ডালকা, হাইড্রা, আই, ক্যালি-বাই, ল্যাকে, লাইকো, মার্ক,নাক্স-ভ, পেট্রো, ফস, পালস, সালফ, ট্যাবে। B=অ্যালু, অ্যামন-মি, অ্যামন, আর্জ-নাই, আর্স, ব্যারা-কা, ব্যারা-মি, বেল, বোরা, ক্যানা-স্যাট, ক্যাপসি, কার্বো-সাল, কস্টি, ক্যামো, চায়না, সিনা, কোক্কাস, কোনি, কোপেই, ইউফ্রে, ফেরাম, হিপার, হায়োস, ইপি, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ম, ওলিয়ে, প্যারিস, রাস, রিউমেক্স, স্যাম্বু, সেনেগা, সিপি, সাইলি, স্কুই ।
২৫) স্তনদুগ্ধপায়ী শিশু ( Nursing children) : A= বোরা, ক্যাল্ক, ন্যাট্র-ফস, পালস, সিপি।
২৬) ঘাম চাপা পড়ে- A= বেল, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, ক্যামো, সোরিন, পালস, রাস, সিপি, সালফ, সাইলি।
২৭) চাপে উপশম ( amel)- A= ব্রায়ো, কলো, কোনি, লিলি-টি, ম্যাগ-মি, ম্যাগ-ফস, ন্যাট-কা, প্লাম্বা, পালস, সাইলি।
২৮) ডান দিক (right)- A= আর্জ-মে, আর্স, অরাম, ব্যাপটি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যান্থা, চেলিডো, কলো, কোনি, ক্রোটা-কা, ক্রোটা-হ, লাইকো, নাক্স-ভ, পালস, র্যানান,স্ক্লে, র্যাটা, স্যাঙ্গুই, সার্সা, সিকেলি ।
২৯.১) ঘুমের আগে বাড়ে(Sleep, before agg.)- A= আর্নি, আর্স, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, মার্ক, ফস,পালস, সিপি, সালফ।
২৯.২) ঘুমের শুরুতে বাড়ে (at beginning agg.)- A= আর্স, বেল, ব্রায়ো, ক্রোট-হ, ক্যালি-কা, ল্যাকে পালস, সিপি।
২৯.৩) ঘুমের সময়ে বাড়ে (during)- A= আর্নি, আর্স, বেল, বোরা, ব্রায়ো, হিপার, হায়োস, মার্ক, ওপি, পালস, সাইলি।
৩০.১) শিরাস্ফীতি/ শিরাকুঁচকে থাকা (Varicose veins) – A= আর্নি, কার্বো-ভে, ফ্লু-অ্যাসি, হ্যামামে, লাইকোপা, পালস । B=অ্যালুমেন, অ্যান্টি-টা, আর্জ-নাই, বেল, কার্বে-অ্যানি, কস্টি, ফেরাম, গ্র্যাফ, হিপার, ক্রিয়ো, লাইকো, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, প্লাম্বা, স্যাবি, সাইলি, সালফ, জিঙ্ক, ।
৩০.২) শিরাস্ফীতি : প্রদাহজনক – B= আর্স, ক্যাল্ক, হ্যামামে, লাইকো, লাইকোপা, পালস।
৩০.৩) শিরাস্ফীতি : বেদনাদায়ক – A= পালস। B= ব্রোমি, কস্টি, হ্যামামে, লাইকো।
৩০.৪) শিরাস্ফীতি : গর্ভাবস্হায় ( Pregnancy)-
A= ফেরাম, পালস। B= লাইকো, লাইকোপা, মিলি।
৩০.৫) শিরাস্ফীতি : হুল ফোটানো ব্যথা ( Stinging) – A= পালস। B= অ্যাপিস, হ্যামামে।
৩১) আবরণে বাড়ে ( wraps agg.)- A= অ্যাপিস, লাইকো, পালস, সিকেলি, সালফ।