Merc Sol (মার্কসল): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

মার্কুরিয়াস সলিউবিলিস (Merc Sol)।
D.H.M.S. (3rd year).
♣ সমনামঃ মেটালিকাম মার্কারি, ব্ল্যাক অক্সাইড অব মার্কারি, এমোনিয়েটেড নাইট্রেট-অব মার্কারি।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, সাইকোটিক, টিউবারকুলার, সিফিলিটিক।
♣ সাইডঃ ডানপাশ, বামপাশ, ওপরে বামপাশ, নিচে ডানপাশ, বিপরীত পাশ।
♣ কাতরতাঃ উভয়কাতর।
♣ উপযোগিতাঃ মোটা রক্তপ্রধান ধাতু বিশিষ্ট ব্যক্তি, স্তনদুগ্ধপায়ী শিশু। যে কোনো স্রাব বন্ধ হয়ে বিশেষতঃ সোরিক রোগীদের স্নায়বিক রোগে উপযোগী। যাদের চুল হালকা, গায়ের চামড়া ও পেশিগুলো ঢিলা তাদের অসুখে প্রযোজ্য।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ রক্ত, মাংস, মিউকাস মেমব্রেন, গ্ল্যান্ড, মুখ গহ্বর, লালা নিঃসরণ, টনসিল, গলা, লিম্ফেটিকস, লিভার, কিডনি, মিউকাস, জননেন্দ্রিয়, সেলুলার টিস্যু, সন্ধি, অস্হি, চামড়া, শরীরের সকস যন্ত্র ও তন্ত, মেদ ও মজ্জা।
♣ বৈশিষ্ট্যঃ নীতি বাক্য ” লালাস্রাবী মুক্তি “। তেলতেলে অবস্হা।
১নং মূল সুর হলো- যেমন, থার্মোমিটার ঠান্ডা ও গরমের পরিবর্তনের সাথে স্পর্শকাতর তেমনি এর রোগীও ঠান্ডা ও গরমের সাথে অতি স্পর্শকাতর। ২নং হলো- রাতে বৃদ্ধি।
৩নং হলো- অত্যধিক ঘাম সকল লক্ষণের সাথে থাকে কিন্তু তাতে উপশম নেই।
৪নং হলো- পারদীয় বা মার্কিউরাল গন্ধ সকল স্রাবেই। ৫নং হলো- শিহরণ।
♣ সারসংক্ষেপঃ ঠান্ডা লাগার প্রবণতা। মোটা রক্তপ্রধান ধাতু বিশিষ্ট ব্যক্তি, স্ক্রোফুলাদূষযুক্ত শিশু।
যাদের চুল হালকা, গায়ের চামড়া ও পেশিগুলো ঢিলা। স্রাব হাজাকর ও দুর্গন্ধযুক্ত। পাকস্হলী ডুবে যাবার অনুভূতি ; চাপে বাড়ে। সন্ধাকালে, রাতে, খোলা বাতাসে, ঠান্ডা ও গরমে, বিছানায় শুলে, বিছানার গরমে, সঞ্চালনে, ঘুমের আগে, শুরুতে, সময়ে ও পরে, স্পর্শে ও ডানপাশে শয়নে বাড়ে। ঠান্ডা লাগালে, গরম খাদ্যে, তামাকে ও বামপাশে শয়নে কমে। স্নায়বিকতা, অস্থিরতা, বিষন্নতা, মানসিক অবসাদ, অত্যানুভূতিযুক্ত, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বা ধীরে ধীরে কথা বলে, অসন্তুষ্ট : নিজের ওপর, অলসভাব, জীবন সম্বন্ধে হতাশ, প্রলাপ, ভ্রান্ত বিশ্বাস ও কাঁদে : হাসির সাথে পর্যায়ক্রমে। অতিরিক্ত ঘাম, লালা নিঃসরণ ও পিপাসা। জিহ্বা পুরু ও দাঁতের ছাপযুক্ত। দুর্বলতা, মাথায়, হাতে ও জিহ্বায় কম্পন।
♣ অনুভূতিঃ ১) মাথার সামনের ভাগে কম্পন ; মাথা যেনো কোনো যন্ত্র দিয়ে এঁটে ধরছে ; যেনো বড়ো হচ্ছে। ২) ধাতব প্লেটে আঘাতে যেমন শব্দ হয় তেমনি মাথার মাঝে হঠাৎ তীক্ষ্ণ শব্দ।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ ১) সকালের দিকে জিব গরম পোশাকের মতো সাদা হয়ে যায়। ২) দিনের বেলায় বমি বমি ভাব ও ক্লান্তি/ অবসন্নতার সাথে ঘাম হতে থাকে। ৩) মলত্যাগকালে গরম ঘাম হয় কিন্তু পরে ঠান্ডা ও আঠালো হয়ে যায়।
< বৃদ্ধিঃ সন্ধাকালে, রাতে, মধ্য রাতের আগে ও পরে, বায়ু প্রবাহে, খোলা বাতাসে, মেঘলা আবহাওয়ায়, ঠান্ডা লাগালে পরে, বিছানায় শুলে, সঞ্চালনে, ঘুমের আগে, শুরুতে ও সময়ে, সামান্য স্পর্শে, বাতাসে, বিছানার গরমে, মলত্যাগের আগে, সময়ে ও পরে, ঘামের সাথে সাথে, স্রাব অবরুদ্ধে।
> হ্রাসঃ ঠান্ডা লাগালে, গরম খাদ্যে, শুয়ে থাকার পরে, মর্দনে, বসে থাকলে, ঘুমের পরে, তামাকে, হাঁটলে, প্রাতে, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায়, বামপাশে শয়নে, বিশ্রামে, সঙ্গমের পর, কাজে নিয়োজিত থাকলে।
♣ কারণঃ ভয়, গনোরিয়া চাপা দিলে, পায়ের ঘাম অবরুদ্ধে, আর্সেনিক, পারদঘটিত ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার, অতিরিক্ত চিনি খেলে, পোকা-মাকড়ের কামড়, হস্তমৈথুন।
♣ ইচ্ছাঃ দুধ, রুটি, মাখন, তরল খাবার, মদ, মিষ্টি, ঠান্ডা পানীয়ে।
♣ অনিচ্ছাঃ কফি, মাংস, মায়ের দুধ, গরম খাবার।
♣ শত্রুভাবাপন্নঃ অ্যাসি-অ্যাসে, সাইলি, মার্ক বা সাইলি একটির পর অন্যটি কখনই ব্যবহার হবে না।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ অ্যাসিড-নাই, আর্স, অরাম, অ্যারেনি, অ্যাসাফ, বেল, ব্রায়ো, ক্যালাডি, কার্বো-ভে, চায়না, কুপ্রা, কোনি, ডালকা, কোরালি-রুব্রাম, ক্লিমে, ড্যাফনি, ফেরাম, গুয়েকাম, হিপার, আয়োড, কেলি-বাই, কেলি-ক্লোর, ল্যাকে, মেজের, নাক্স-ম, ওপি, পডো, ফাইটো, র্যাটান, সার্সা, স্ট্যাফি, সিপি, স্কুই, স্পাইজে, সালফ, স্ট্র্যামো, ভ্যালেরি।
♣ এটি ক্রিয়ানাশকঃ আর্স, অরাম, অ্যান্টি-টা, ল্যাকে, বেল, ওপি, ফাইটো, ভ্যালের, চায়না, ডালকা, মেজের, থুজা।
♣ সতর্কীকরণঃ চামড়া শুষ্ক থাকাবস্থায় ‘মার্কারি ‘ কখনও দেবে না। — ডা. টি. কে. মুর।
♣ প্রয়োগঃ নিম্নশক্তি ব্যবহারে তাড়তাড়ি পেকে যায়, আর ইচ্চশক্তি ব্যবহারে পূঁজোৎপত্তি বন্ধ হয়, বিশেষ করে তালুমূল প্রদাহ রোগে। — ডা. ন্যাশ।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা মার্ক-সল প্রয়োগ করতে পারবো।

গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ
১) উত্তর দেয় : ধীরে ধীরে- A= মার্ক, ফস-অ্যাসি, ফস। B= অ্যানাকা, কার্বো-ভে, ককুল, কোনি, হেলি, নাক্স-ম, রাস, সালফ, থুজা।
২) অসন্তুষ্ট (Discontented ), অসুখী (Displeased), অতৃপ্ত (Dissatisfied): অ্যানাকা, ক্যাল্ক-ফস, মার্ক, ন্যাট্র-মি।
৩) বিস্তৃতিপরায়ণ ( Forgetful) – A= অ্যাম্ব্রা, ব্যারা-কা, কার্বো-সাল, ককুল, কলচি, লাইকো, মার্ক, পেট্রো, ফস-এসিড, ফস, প্লাটি।
৪) তাড়তাড়ি করে ( Hurry) – A= লিলি-টি, মেডো, মার্ক, ন্যাট্র-মি, সালফ, সাল-অ্যাসি, ট্যারেন্টু।
৫) বিতৃষ্ণা : জীবনের প্রতি- A= অ্যান্টি-ক্রু, আর্স, অরাম, চায়না, মার্ক, ন্যাট্র-মি, ফস, থুজা ।
৬) অস্হিরতা: রাতে- A= আর্স, কস্টি, হায়োস, ক্যালি-আর্স, ক্রিয়ো, লাইকো, মার্ক, পালস, রাস। সালফ।
৭) কাঁদেঃ হাসির সাথে পর্যায়ক্রমে – A= মার্ক, নাক্স-ম।
৮) রাতে (Night) বাড়ে- A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, ক্যামো, চায়না, সিন্নাবে, কফি, কলচি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হিপার, হায়োস, আয়োড, ইপি, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ল্যাকে, লিলি-টা, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ম্যাঙ্গে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, রাস,রোমেক্স, সিপি, সাইলি, স্ট্রনসি, সালফ, ট্যালু, জিঙ্ক ।
৯) বড়ো ফোড়া- A= ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-সাল, হিপার, ল্যাকে, মার্ক, সাইলি।
১০) বাহ্য অঙ্গের কৃষ্ণবর্ণতা- A= আর্স, কুপ্রা, মার্ক, ওপি, সিকেলি, ভিরেট।
১১) ঠান্ডা লাগার প্রবণতা- A=অ্যাকোন, অ্যালু, ব্যারা-কা, ব্রায়ো, ক্যালি-ফস, ক্যামো, ডালকা, হিপার, ক্যালি-কা, ক্যালি-ফস, লাইকো, মার্ক, ন্যাট্র-আর্স, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, সোরিন, রিউমেক্স, সিপি, সাইলি, টিউবার ।
১২) আকুঞ্চন : দ্বারগুলো- A= বেল, ক্যাক্টা, ল্যাকে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, রডো, সাইলি, স্ট্যামো।
১৩) শ্লেষ্মাক্ষরণ বর্ধিত ( Mucous secretion increased) -A=অ্যালি-স্যা,ক্যাল্ক, ডালকা, হাইড্রা, আই, ক্যালি-বাই, ল্যাকে, লাইকো, মার্ক,নাক্স-ভ, পেট্রো, ফস, পালস, সালফ, ট্যাবে ।
১৪.১) ব্যথা : হাড়গুলোতে রাতে- A= অরাম, ক্যালি-আই, মার্ক, নাই-অ্যাসি।
১৪.২) ব্যথা : জ্বালাকর বাহ্যিকভাবে – A= অ্যাপিস, আর্স, অ্যারাম-টি, ব্রায়ো, ক্যাম্ফ, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, কস্টি, ইউফ্রে, আইরি, মার্ক, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, ফস-এসিড, ফস, র্যাটান, রাস, সিকেলি, সিপি, সাইলি, স্ট্যানা, সালফ।
১৪.৩) ব্যথা : জ্বালাকর অভ্যন্তরীকভাবে- A= অকোন, আর্স, অরাম-টি, বেল, বার্বে, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, ক্যান্হা, কার্বো-সাল, গ্র্যাফ, ক্যালি-বাই, মার্ক, মার্ক-কর, মেজের, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস, পালস রাস, স্যাবার্ডি, স্যাঙ্গুই, সিকেলি , সিপি, স্পাইজে, স্পঞ্জি, সালফ।
১৪.৪) সূঁচফোটানো ব্যথা বাহ্যিকভাবে -A= অ্যাসাফ, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-সাল, সাইকু, কোনি, ক্যালি-কা, ক্যালি-ফস, ক্যালি-সাল, লিডাম, মার্ক, পালস, র্যানান-বা, রাস, স্পাইজে, স্ট্যাফি।
১৪.৫) সূঁচফোটানো ব্যথা: অভ্যন্তরীকভাবে- A= অ্যাসাফ, বার্বে, বোরা, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, ক্যান্হা, কার্বো-সাল, চেলিডো, চায়না, ক্যালি-কা, ক্যালি-সাল, ল্যাকে, লিডাম, মার্ক, মার্ক-কর, নাই-অ্যাসি, ফস, প্ল্যাটি, পালস, সিপি, সাইলি, স্পাইজে।
১৪.৬) ব্যথা : সূঁচফোটানো : ব্যথা বর্হিমুখী- A= আর্জ-মে, অ্যাসাফ, চেলিডো, চায়না, ককুল, কফি, কলচি, কোনি, মার্ক, প্যালা, ফস-অ্যাসি, স্পাইজে, স্পঞ্জি, স্ট্যানা, সালফ, ভ্যালের।
১৪.৭) সূঁচফোটানো ব্যথা: হাড়ে- A= বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কস্টি, কোনি, হেলি, মার্ক, পালস, সার্সা, সিপি, সালফ।
১৪.৮) ছিন্নকর ব্যথা পেশিতে- A= অ্যানাকা, ক্যাল্ক, গুয়াই, ম্যাঙ্গে, মার্ক, পালস, থুজা।
১৪.৯) ব্যথা : ছিন্নকর হাতের ব্যাথা – A= অরাম, চায়না, ক্যালি-কা, ল্যাকে, মার্ক, রডো, স্পাইজে।
১৫) বার্ধক্যজনিত পক্ষাঘাত/ অসাড়ভাব : A= ক্যাল্ক, কস্টি, মার্ক, রডো।
১৬) ঘামে উপশম হয় না এমন ( Perstiration gives no relief) – A= কস্টি, ক্যামো, ফর্মি, মার্ক, নাক্স-ভ, রাস, সিপি, সালফ, ভিরেট।
১৭) স্কার্ভি / ভিটামিন সি-অভাব জনিত রোগ- A= কার্বো-ভে, মার্ক, মিউ-অ্যাসি, নাক্স-ভ, স্ট্যাফি।
১৮.১) ঘুমের আগে বাড়ে (Sleep, before agg.)- A= আর্নি, আর্স, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, মার্ক, ফস,পালস, সিপি, সালফ।
১৮.২) ঘুমের সময়ে বাড়ে (during)- A= আর্নি, আর্স, বেল, বোরা, ব্রায়ো, হিপার, হায়োস, মার্ক, ওপি, পালস, সাইলি।
১৯) সিফিলিসি ( Syphilis) : A= আর্স-আই, অরাম, অরাম-মি, অরাম-মি-নাই, ক্যালি-আই, ক্যালি-সাল, মার্ক, মার্ক-কর, মার্ক-আই-আর, নাই-অ্যাসি, ফাইটো, স্টিলি, সিপি।
২০) সামান্য স্পর্শে বাড়ে- A= ল্যাকে, মার্ক, নাক্স-ভ।
২১) কাঁপা বাহ্যিকভাবে (Trinbling externally)- A= অ্যাম্ব্রা, অ্যান্টি-টা, আর্জ-নাই, আর্স, সাইকু, ককুল, কোনি, জেলস, ল্যাকে, মার্ক, ন্যাট্র-আর, ওপি, প্ল্যাটি, পালস, রাস, স্ট্যামো, সালফ, থ্যারিডি, জিঙ্ক ।
২২) দূষিতক্ষত গ্রন্হিগুলোতে – A= আর্স, লাইকো , মার্ক, ফস, সাইলি।
২৩.১) দুর্বলতা/ক্লান্তি (Weakness enervation)-A= অ্যামন-কা, অ্যান্টি-টা, অ্যাপিস, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ব্র্যাপটি, ব্যারা-কা, ক্যাল্ক, চায়না, কলচি, ফেরাম, ফেরা-আই, ফেরা-মেট। জেলস, গ্র্যাফ , আই, ক্যালি-কা, ক্যালি-ফস, ক্যালমি, ল্যাকে, লরো,মার্ক, মার্ক-কর, মার্ক-সায়ান, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওলিয়ে, ফস-অ্যাসি, ফস,পিক্রি-অ্যাসি, প্লাম্বা, সোরিন, র্যানান-বা, রাস, সিকেলি, সেলে, সিপি, সিল, স্কুই, স্ট্যানা, স্ট্যাফি, সালফ, টিউবার, ভিরেট ।
২৩.২) দুর্বলতা/ক্লান্তিঃ ঘাম হতে- A= ব্রায়ো, ক্যাম্ফ, কার্বো-অ্যানি, চায়না, ফেরাম, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হায়োস, ইগ্নে, আই, লাইকো, মার্ক, ফস, সোরিন, স্যাম্বু, টিউবার।
২৩.৩) দুর্বলতা/ক্লান্তিঃ : সামান্য পরিশ্রমে- A= আর্স, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কোনি, ল্যাকে, ন্যাট্র-কা, ফস-অ্যাসি, পিক্রি-অ্যাসি, রাস, স্যালে, স্পঞ্জি।