Carbo Veg (কার্বভেজ): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ

Carbo Veg (কার্বোভেজ)।
DHMS (2nd year).
♣ সমনামঃ ভেজিট্যাবিল চারকোল, কাষ্ট অঙ্গার, শব্জী অঙ্গার।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, সাইকোটিক, টিউবারকুলার, সিফিলিটিস।
♣ সাইডঃ ডানপাশ, বামপাশ , ওপরে ডানপাশ নিচে বামপাশ।
♣ কাতরতাঃ গরমকাতর।
♣ উপযোগিতাঃ রক্ত বিশ্লিষ্টকরণ ও রক্তে অক্সিজেন ক্রিয়ার অসম্পপূর্ণতা এ ওষুধটির প্রধান কাজ। কার্বোর রোগীর কর্মবিমুখ, মোটা অলস এবং তার প্রতিটি রোগী ক্রনিক আকার ধারণ করে। রক্তধমনিগুলোর মা্ঝে আবদ্ধ হয়ে পড়ে; ফলে নীলবর্ণ প্রাপ্তি, শীতলতা এবং কালশিরা পড়া লক্ষণ উপস্হিত হয়। উত্তেজনা প্রবণতা ও প্রতিক্রিয়াহীনতার অভাব। দেহ নীলবর্ণ এবং ভেতরে ও বাইরে ঠাণ্ডাবোধসহ জ্বালা।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ শ্লৈষ্মিক ঝিল্লিগুলো, পরিপাকন্ত্র, পাকস্হলী, হৃদপিণ্ড, রক্ত সঞ্চালন, শিরাগুলো রক্ত অক্সিপট।
♣ ফিজিওলজিক্যাল কাজঃ (Physsiological action)ঃ কার্বো-ভেজ রক্তের ওপর গভীর কাজ দেখতে পাএয়া যায়। এটি রক্তের উপাদানগুলোর পরিবর্তন ঘটায়। কোনো রোগে রক্ত দূষিত অথবা রক্ত বিষাক্ত হলেও কার্বো-ভেজ তাতে নির্বাচিত হয় এবং উত্তম কাজে করে এছাড়া কার্বো-ভেজর কাজ শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি এবং লিম্ফপাটিক গ্রন্হির ওপরও যথেষ্ট প্রকাশ করে।
♣ সারসংক্ষেপঃ উত্তেজনা প্রবণতা ও প্রতিক্রিয়াহীনতার অভাব। মোটা অলস। স্বাস্হ্যহানির অতীত কাহিনী। হিমাঙ্গাবস্হায় ঘাম ও পূর্ণতাবোধ। প্রাতে, পূর্বাহ্নে, সন্ধাকালে, আহারকালে ও পরে, মাখনে, মাসলাদার খাদ্যে, ঘুমের আগে, শুরুতে ও পরে বাড়ে। নিঃসরণে, ঢেঁকুর ওঠলে, পাখার বাতাসে, পোশাক ঢিলা করে দিলে ও গরম খাদ্যে কমে। অশান্তি ও উৎকণ্ঠা। ঐদাসীনতা মনোসংযোগ : কষ্টকর, মনের বিশৃঙ্খল অবস্হা। ভূতের ভয়। পেটের মাঝে অতিরিক্ত বায়ুসঞ্চার ও উদগারে উপশম। জ্বালা ও রক্তস্রাব। হাত পায়ের শীতলতার কারণে ঘুম হতে জেগে ওঠে। অজীর্ণতা হতে মূর্ছাকল্পতা বা অজ্ঞান হয়ে যাবার প্রবণতা।
♣ অনুভূতিঃ
১) উত্তপ্ত হওয়া হতে মাথায় ঠাণ্ডা বোধ, শীতবোধ বা মাথায় সংকোচন বোধ।
২) টুপির চাপে মাথায় সংকোচন বোধ।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ
১) অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার পর শ্বাস-প্রশ্বাস কষ্টকর হয়।
২) হাত পায়েন শীতলতার কারণে ঘুম হতে জেগে ওঠে।
♣ < বৃদ্ধিঃ প্রাতে, পূর্বাহ্নে, সন্ধাকালে, রক্তক্ষরণ, জৈবপদার্থের অপচয়, ঠাণ্ডায় পরিশ্রমে। ভারোত্তোলনে, অত্যধিক মসলাযুক্ত কাদ্যে, খোলাবাতাসে হাঁটলে, কাপড়ের চাপে, সন্ধ্যা ও রাতে ঠাণ্ডা বাতাসে, অবরুদ্ধে, মাথায় বাতাস লাগলে, বিছানা থেকেে ওঠার পর, গরম তাপমাত্রাযুক্ত আবহাওয়ায়, আবদ্ধঘরে, ওপরদিকে ওঠতে, অবস্হান পরিবর্তনে, উত্তাপে, ঠাণ্ডা হতে গরম পড়লে, সাধারণভাবে ঠাণ্ডায়, ঠাণ্ডা লাগালে পরে, শুষ্ক আবহাওয়ায়, আহারকালে ও পরে, খাদ্য: সীম বা মটরে, বাঁধা কপিতে, কফিপানে, ঠাণ্ডা খাদ্যে, খোশাযুক্ত মাছে, পঁচা মাছে, বায়ু উৎপন্ন করে এরূপ খাদ্যে, বরফ জমানো খাদ্যে, ফলে, মাখনে, গরম খাদ্যে, লেমনেড খেলে, দুধে, শুকরের মাংসে মসলাদার খাদ্যে, সালাদে, লবণে, গরম খাদ্যে, মদপানে, মাংস ও পচামাংস এবং চর্বিযুক্ত খাদ্য খেলে, ঋতুস্রাবের আগে, সঞ্চালনে, সঞ্চালন আরম্ভকালে, সঞ্চালন আরম্ভের পরে, ঘুমের আগে, শুরুতে ও পর, ঘামের পর, ঘাম চাপা পড়ে, চাপপ্রয়োগে।
♣ > হ্রাসঃ নিঃসরণে, শীতল বাতাসে, উপবেসনে, ঢেঁকুর ওঠলে, পাখার বাতাসে, খোলা বাতাসে, অবস্হান পরিবর্তনে, পোশাক ঢিলা করে দিলে, গরম খাদ্যে, শুয়ে থাকলে, শুয়ে থাকার পরে, ব্যথাযুক্ত পাশে শুলে, নিচে বসতে গেলে, ঘুমের সময়ে, পা দুটো উঁচু করে রাখলে।
♣ কারণঃ জৈব তরল পদার্থের ক্ষয়, হামের পরবর্তী অবস্হা, পারদের অপব্যহার, ভারি বোঝা তোলা, পেশি ও কন্ডুরাগুলোতে চাপ লাগার কুফল, রক্তস্রাব, হস্হমৈথুন হতে পীড়া, অতিরিক্ত যৌনক্রিয়ার পর, আঘাত, লোহার অপব্যবহার জনিত অবস্হা, কুইনাইন অপপ্রয়োগ, সূর্যালোকে থাকা, রক্তে জীবানুসংক্রমণ / রক্তদোষণ। স্করবিউটাস, স্কার্ভি/ ভিটামিন সি- এর অভাবজনিত রোগ। লবণ, লবণাক্ত মাছ-মাংস, মদ পঁচা ডিম, মাছ, চর্বি, পারদ, মাখন, পাখির মাংস, বরফ ইত্যাদি আহারে। অতিরিক্ত শ্রম। আবহাওয়ায় পরিবর্তনে, আগুনের গরম হাওয়ায় নিঃশ্বাস নিলে, শরীর অতিরিক্ত গরম হলে।
♣ ইচ্ছাঃ খোলা বাতাসের আকাঙ্ক্ষা, কফি, অম্ল, মদ, লবাণাক্ত ও গরম পানীয়।
♣ অনিচ্ছাঃ দুধ, মাংস, চর্বিযুক্ত খাদ্র ও মাখন।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ আর্স, ক্যাম্ফ, কফি, ল্যাকে, অ্যাম্ব্রা, নেট্র-মি, স্পিরি-নাইট্রি-ডাল, ফেরা-মেট।
♣ এটি ক্রিয়ানাশকঃ পঁচা গন্ধযুক্ত মাছ অথবা মাংসের কুফল, পঁচা চর্বি, লবণ অথবা লবণে জড়িত মাংস; চায়না, ল্যাকে, মার্ক।
♣ শত্রুভাবাপন্নঃ কার্বো-অ্যানি, কিয়ো।
♣ প্রয়োগঃ প্রবল অম্লত্ব এবং পানি উদ্গার, নির্দোষ খাদ্যও অসহ্য বিশেষত চর্বিযুক্ত খাদ্য। এ ক্ষেত্রে পালসেটিলা বিফল হলে কার্বো-ভে সফল হয়। ডা.ই.বি. ন্যাস।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা “কার্বো-ভেজ ” প্রয়োগ করতে পারবো।

গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ
১) উৎকণ্ঠা (Anxiety)- দুশ্চিন্তাপূর্ণ (Cares) / অমঙ্গল সম্বন্ধে পূর্বাভাষযুক্ত (Forebodings) A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্স, আর্স-আই, অরাম, বেল, বিসমা, ব্রায়ো, ক্যাক্টা, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, ক্যাম্ফ, ক্যানা-ই, কার্বো-সাল,। কার্বো-ভে, কস্টি, চায়না, কোনি, আই, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-কা, ক্যালি-সাল, লাইকো, মেজের, ন্যাট-আর্স, ন্যাট্র-কা, নাই-অ্যাসি, ফস, সোরিন, পালস, রাস, সিকেলি, সালফ, ভিরেট।
২) মনোসংযোগ: কষ্টকর- A= অ্যানাকা, ব্যারা-কা, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, কষ্টি, গ্লোন, গ্র্যাফ, হেলি, ল্যাকে, ল্যাসি, লাইকো, ন্যাট্র-আর্স, নাক্স-ম, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, ফস, সিপি, সাইলি।
৩.১) ঔদাসীনতা, অনীহা, উৎসাহহীনতা (Indifference, apathy,etc.) / উৎসাহহীনতা (Apathy) / নিরানন্দ (Joyless) / অমনোযোগী (Listless)/ জড়তাভাবাপন্ন (Phlegmatic)- A= অ্যাপিস, কার্বো-ভে, চায়না, ক্রোটেল-ক্যাস্ক, হেলি, লিলি-টি, মিজের, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, ন্যাট্র-ফস, ওনোস, ওপি, ফস-অ্যাসি, ফস, প্ল্যাটি, পালস, সিপি, স্ট্যাফি ।
৩.২) ঔদাসীনতা: সবকিছুতেই-A= কার্বো-ভে, ফস-অ্যাসি। B= অ্যাকোন, সিনা, হেলি, মার্ক, ফস, সিপি ।
৪) ) প্রাতে (Morning) বাড়ে- A= অ্যাগারি, অ্যামন-মি, আর্জ-মে, আর্স-আই, অরাম, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফ্লু, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, ক্যামো, চেলিডো, সিনা, ক্রোকা, ক্যালি-বাই, ক্যালি-নাই, ল্যাকে, ন্যাট-আর্স, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওনোস, পেট্রো, ফস-অ্যাসি, ফস, পালস, রডো, রাস, রোমেক্স, সিপি, স্পাইজে, স্কুই, সালফ, ভ্যালের ।
৫) সন্ধাকালে (Evening) বাড়ে- অ্যালু, অ্যাম্ব্রা, অ্যামন-কা, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যান্টি-টা, আর্নি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাপসি, কার্বো-অ্যা, কার্বো-ভে, কার্বো-সাল, কস্টি, ক্যামো, কলচি, সাইক্লে, ইউফ্রে, হেলি,হায়োস, ক্যালি-নাই, লাইকো, ম্যাগ-কা, মিনিয়ে, মার্ক, মেজের, ন্যাট্র-ফ, নাই-অ্যাসি, ফস-অ্যাসি, ফস, পিক্রি-অ্যাসি, প্ল্যাটি, প্লাম্বা, পালস, র্যানান-স্ক্লে রোমেক্স, রুটা, সিপি, সাইলি, সিনাপি-না, স্ট্যানা, স্ট্রনসি, সালফ, সাল-অ্যাসি, ভ্যালের।
৬) খোলা বাতাসে : এতে আকাঙ্ক্ষা – A=অরাম, অরাম-মি, ক্যাল্ক-আই, কার্বো-ভে, ক্রোকা, আই, ক্যালি-আই, ক্যালি-সাল, লাইকো, পালস, সালফ।
৭.১) হিমাঙ্গাবস্হা (Collapse)- A= অ্যামন-কা, আর্স, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে । B= আর্স-হাই, কার্বো-অ্যাসি, ক্রোটেল, কুপ্রা, লরো, মেডোর, ফস, সিকেলি ভিরেট।
৭.২) হিমাঙ্গাবস্হা : উদরাময়ের পর- A= আর্স, ক্যাম্ফ, কার্বো-ভে, ভিরেট।
৮) নীলকৃষ্ণ রোগ (Cyanosis)- A= ক্যাম্ফ, কার্বো-ভে, কুপ্রা, ডিজি, ল্যাকে, লরো, ওপি, ভিরেট।
৯) আহারকালে বাড়ে- A= অ্যামন-কা, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-ভে, কোনি, ক্যালি-কা, নাই-অ্যাসি, সালফ।
১০.১) মূর্চ্ছাকল্পতা: ওঠলে পর- A= ব্রায়ো, কার্বো-ভে । B= ককুল, আই। C= ক্রিয়ো, ল্যাকে, সিপি ।
১০.২) মূর্চ্ছাকল্পতা: জাগলে- A= কার্বো-ভে। B= ডায়োস্কো, গ্র্যাফ, ল্যাকে, টিলি ।
১১.১) খাদ্য: মাখনে বাড়ে- A= কার্বো-ভে, পালস। B= আর্স, সাইক্লে, ফেরাম, ফস, টিলি, সিপি, ট্যারাক্সি।
১১.২) খাদ্য: মসলাদার খাদ্যে বাড়ে- A= কার্বো-ভে, পালস। B= ব্রায়ো, ইপি, ন্যাট্র-সাল, নাই-অ্যাসি, সিপি ।
১২) রক্তস্রাব (Haemorrhage)- A= আর্নি, বেল, বোথ্রো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-সাল, ক্যান্থা, কার্বো-ভে, চায়না, ক্রোটেল, ইরিজি, ফেরাম, হ্যামামে, ইপি, মেলিলো,মিলি, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস, পালস, স্যাবি, সালফ, সাল-অ্যাসি।
১৩) উত্তেজনা প্রবণতার অভাব- A= ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাপসি, কার্বো-ভে, কোনি, জেলস, হেলি, লরো, ওলিয়ে, ওপি, ফস-অ্যাসি, সোরিন।
১৪) জৈব তরল পদার্থের ক্ষয় (Loss of fluids)- A= ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, কার্বো-ভে, চায়না, চিনি-সাল, গ্র্যাফ, ফস-অ্যাসি, পালস, সেলি, সিপি, স্ট্যাফি।
১৫.১) ব্যথা: দংশনকর- কার্বো-ভে, নাক্স-ফস, পেট্রো-সেলি, র্যানান-স্ক্লে, সালফ ।
১৫.২) ব্যথা: জ্বালাকর বাহ্যিকভাবে – A= অ্যাপিস, আর্স, অ্যারাম-টি, ব্রায়ো, ক্যাম্ফ, কার্বো-ভে, কার্বো-সাল, কস্টি, ইউফ্রে, আইরি, মার্ক, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, ফস, র্যাটান, রাস, সিকেলি, সিপি, সাইলি, স্ট্যানা, সালফ।
১৫.৩) ব্যথা: টেনে ধরার মতো- A= কার্বো-ভে, চেলিডো, কলো, গ্র্যাফ, নাই-অ্যাসি, ভ্যালের।
১৫.৪) সূঁচফোটানো ব্যথা: ব্যথা নিম্নাভিমুখী (Down ward)- A= কার্বো-ভে, ফেরাম, রাস।
১৬.১) নাড়ির গতি অস্বাভাবিক : অনুভব করা যায় না এমন (Imperceptible) – A= অ্যাকোন, কার্বো-ভে, কলচি, কুপ্রা, সাইলি, ভিরেট।
১৬.২) নাড়ির গতি অস্বাভাবিক : গতি স্বল্প ( Small) – A= অ্যাকোন, আর্স, ক্যাম্ফ, কার্বো-ভে, ডিজি, গুয়াই, ইপি, লরো, সিকেলি, সাইলি, স্ট্র্যামো, ভিরেট।
১৭) কুইনাইন অপপ্রয়োগ ( Quinine, abuse of) – A= আর্নি, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, ফেরাম, ইপি, ন্যাট্র-মি, পালস।
১৮) স্কার্ভি / ভিটামিন সি- এর অভাবজনিত রোগ ( Scurvy) – A= কার্বো-ভে, মার্ক, মিউ-অ্যাসি, নাক্স-ভ, স্ট্যাফি।
১৯) রক্তে জীবানুসংক্রমণ / রক্তদোষণ রোগ ( Septicaemia) A= আর্স, কার্বো-ভে, ক্রোট-হ, ল্যাকে, পাইরো।
২০) ঘুমের আগে বাড়ে( sleep, before agg) – A= আর্নি, আর্স, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, মার্ক, ফস, পালস, সিপি, সালফ।
২১) ঘুমের আগে বাড়ে ( Sleep, before agg.) A= আর্নি, আর্স, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, কার্বো-ভে, মার্ক, ফস, পালস, সিপি, সালফ।