Cantharis (ক্যান্থারিস): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ
৩০। ক্যান্হারিস ভেসিকেটোরিয়া (Cantharis)
D.H.M.S. ( 2nd year).
♣ সমনামঃ ক্যান্হারিস ভেরিকেটরিস, ব্লিস্টার ফ্লাই,স্পেনিস ফ্লাই।
♣ মায়াজমঃ সোরিক সাইকোটিক।
♣ সাইডঃ ডানপাশ, ডানপাশ হতে বামপাশ।
♣ কাতরতাঃ শীতকাতর।
♣ উপযোগিতাঃ অসহিষ্ণুতা, স্পর্শকাতরতা, দেহের সকল অংশ অংশ অনুভূতি সম্পন্ন। তরুন রোগে, যাদের বিভিন্ন দ্বার দিয়ে রক্তস্রাবের প্রবণতা, যে কোনো রোগের সাথে জ্বালা ও প্রদাহ, জ্বালার প্রকৃতি অগ্নিদগ্ধবৎ।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ পুংজনন তন্ত্র, মূত্রযন্ত্র, শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি, রক্ত, অন্ত্র, স্নায়ু, চর্ম, দক্ষিণ দিক, নিম্ন উদর।
♣ ফিজিওলজিক্যাল কাজঃ ক্যান্হারিসে ফিজিওলজিক্যাল কাজে দেখতে পাওয়া যায় (irritating property) অর্থাৎ উপদাহগুণই হচ্ছে এর সর্বপ্রধান লক্ষণ এবং এটি এ ওষুধের প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত বর্তমান রয়েছে। প্রদাহের যন্ত্রণা অত্যন্ত ভীষণ আগুনের মতো জ্বলনসদৃশ। সর্বপ্রথম মূত্রযন্ত্র আক্রান্ত এবং জ্বালা- যন্ত্রণা ও টাটানি উৎপন্ন করে রোগীকে বার বার প্রস্রাব করতে হয় এবং প্রস্রাব খোলসাভাবে পরিষ্কার হয় না।
♣ সারসংক্ষেপঃ সংবেদনশীলতা ও রক্তস্রাবপ্রবণতা, জ্বালা, আগুনের মতো জ্বালা ও প্রদাহ। বিকেল ৩ টা হতে রাত ৩ টা পর্যন্ত শীতবোধ হয়। প্রস্রাবের আগে, সময় এবং পরে, পানির শব্দে, ঠাণ্ডা লাগলে, কফিপানে ও শীতল পানীয়ে বাড়ে। মর্দনে, গরমে, ঘামের পরে ও শুয়ে থাকলে কমে। প্রচণ্ড ক্রোধ, সংগমেচ্ছা বর্ধিত, উদ্বেগপূর্ণ অস্হিরতা, প্রলাপ ও ভ্রান্ত বিশ্বাস মূত্রকৃচ্ছ্রতার সাথে অসহ্য বেগ। পর্যাবৃত্তি: সপ্তম দিনে। আকস্মিকতা ও ভীষণতা।
♣ অনুভূতিঃ (১) বিকেল ৩টা হতে রাত ৩টা পর্যন্ত শীতবোধ হয়।
(২) পোকা হাঁটার মতো অনুভূতি: অভ্যন্তরীণ ও গ্রন্হিগুলোতে ।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ (১) আমাশয়ের সাথে জিবের ছাল ওঠে যাওয়া অবস্হা। (২) কেটে ফেলার মতো যন্ত্রণা মূত্রথলীর ঘাড় হতে মূত্রনালি পর্যন্ত বিস্তৃত বা প্রসারিত হয়। (৩) প্রস্রাব ফোটা ফোটা করে ঝরে এবং গরম পানিতে ঝলসানোর মতো যন্ত্রণা হয় ।
< বৃদ্ধিঃ প্রাতে, পূর্বাহ্নে, রাতে, প্রস্রাবের আগে, সময়ে এবং পরে, ঠাণ্ডা পানীয়ে, উজ্জ্বল বস্তু ও পানিপূর্ণ স্হান দেখলে, পানির শব্দে, আবেদন, প্রবাহমান পানি দর্শনে, কেউ তার দিকে এগিয়ে আসলে, গোসলে, সঙ্গমকালে, ঠাণ্ডা লাগালে, হাত বিছানার বাইরে রেখে, নিচের দিকে নামলে, খাদ্য: কফিপানে, শীতল পানীয়ে, সঞ্চলনে, চাপপ্রয়োগে প্রকোপ, ঘর্ষণে প্রকোপ, দাঁড়লে, স্পর্শে প্রকোপ।
♣ উপশমঃ টিপে দিলে, গরমে, পিঠে চেপে শুলে, আক্রান্ত অঙ্গে হাত রাখলে, শুয়ে থাকলে, শুয়ে থাকার পরে, চিৎ হয়ে শুলে, বিছানায় শুলে, একপাশে চেপে শুলে, ঘামের পরে, চাপে, মর্দনে, উনুনের গরমে, মদে।
♣ কারণঃ আগুনে পোড়া। গনোরিয়া।
♣ ইচ্ছাঃ মাংস।
♣ শত্রুভাবাপন্নঃ কফিয়া।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ অ্যাকোন, পালসটিলা, রিউম, অ্যাপিস, ক্যাম্ফ, লরোসি, ক্যালি-নাই।
♣ প্রয়োগঃ এটি একটি অদ্ভূত ঘটনা, যদিও এটি অধিকংশ চিকিৎসকই জানেন, যদি কোনো ক্ষেত্রে বারবার মূত্রত্যাগ বা প্রস্রাবের সাথে জ্বালা ও কর্তনমতো যন্ত্রণা থাকে বা বারবার প্রস্রাব না হয়েও যদি মূত্রস্রাবে কর্তনমতো বা জ্বালাকর ব্যথা থাকে তবে অন্যান্য রোগেও এমনটি মস্তিষ্ক এ ফুসফুসের প্রদাহেও সর্বদাই ক্যান্হারিস ব্যবস্হেয়- এইচ.এন. গ্যারেন্সি ।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা ক্যান্হারিস প্রয়োগ করতে পারবো।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ
১.১) প্রলাপ (Delirium) A= অ্যাগারি, আর্স, অরাম-ট্রি,বেল, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, চেলিডো, হায়োস, ল্যাকে, লাইকো, নাই-অ্যাসি, ওপি, রাস, সিকেলি স্ট্যামো। B= অ্যাকোন, অ্যাক্টি-স্পি, ইথু, অরাম, ব্যাপটি, ক্যাল্ক, ক্যাম্ফ, ক্যান্থা, কার্বো-সাল, ক্যামো, সাইকু, সিনা, কলচি, কোনি, ক্রোটেল-ক্যাস্ক, ক্রোটেল, ডিজি, ডালকা জেলস, ইপি,মার্ক নাক্স-ম, নাক্স-ভ, ওন্যান্হ, পেট্রো, ফস, পালস, সালফ, ট্যারেবি, ভিরেট, ভিরেট-বি।
১.২) প্রলাপ: রাতে- A= অ্যাকোন, আর্স, ব্যাপটি, ল্যাকে। B= অ্যাপিস, বেল, ব্রায়ো, ক্যাক্টা, ক্যান্থা, কার্বো-সাল, চেলিডো, ক্রোটেল, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-কা, লাইসি, মার্ক, প্লাম্বা, পালস, স্ট্যামো।
১.৩) প্রলাপ: বিস্ফারিত চোখে মূঢ়ের মতো- A= ভিরেট। B= ক্যান্থা, হায়োস, স্ট্যামো।
১.৪) প্রলাপ: ক্রোধোন্মাত্ত,গর্জনশীল- A= অ্যাগারি, বেল, ক্যান্থা, হায়োস, লাইকো, নাই-অ্যাসি,,ওপি স্ট্র্যামো, ভিরেট।
২) প্রচণ্ড ক্রোধ (Rage, fury)/ ক্রোধান্দ্ধ, সাময়িক উন্মত্ততা (Frantic, frenzy)/ প্রচণ্ড ক্রোধ (Fury)- A= অ্যাগারি, বেল, ক্যান্থা হায়োস, ল্যাক-ক্যান, লাইকো, মস্কাস, ওপি, স্ট্যামো, ভিরেট।
৩) সঙ্গমকালে (coition during)- B= ক্যান্থা, গ্র্যাফ, ক্যালি-কা, সেলি। C= অ্যানাকা, অ্যাসাফ, ব্যারা-কা, ক্যালাডি, ফেরাম, লাইকো, সিপি, থুজা।
৪) ঠাণ্ডা লাগালে বাড়ে- A= আর্স,অরাম, ব্যারা-কা, ক্যান্থা, ক্যামো, হিপার, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, লাইকো, মস্কাস, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, পাইরো, র্যানান-বা, রাস, স্যাবাডি, সিপি, সাইলি, সাল-অ্যাসি।
৫.১) আক্ষেপ: ক্ষণিক- A= অ্যাগারি, বেল, বিউফো, ক্যান্থা, ক্যামো, সাইকু, কুপ্রা, হায়োস, লাইসি, ওপি, প্লাম্বা, সিপি, স্ট্যামো ।
৫.২) আক্ষেপ: সংজ্ঞাহীনতাসহ- A= আর্জ-নাই, বিউফো, ক্যাল্ক, ক্যান্থা, সাইকো, ফেরাম, হায়োস, ওনান, প্লাম্বা, ভিসকা।
৬.১) খাদ্য: কফিপানে বাড়ে- A= ক্যান্থা, কস্টি, ক্যামো, ইগ্নে,নাক্স-ভ।
৬.২) খাদ্য: শীতল পানীয়ে বাড়ে- A= ক্যান্থা ফেরাম, রাস।
৭) রক্তস্রাব (Haemorrhage)- A= আর্নি, বেল, বোথ্রো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-সাল, ক্যান্থা, কার্বো-ভে, চায়না, ক্রোটেল, ইরিজি, ফেরাম, হ্যামামে, ইপি, মেলিলো,মিলি, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস, পালস, স্যাবি, সালফ, সাল-অ্যাসি।
৮.১) প্রদাহ: অভ্যান্তরীকভাবে- A= অ্যাকোন, আর্স, বেল, ব্রায়ো, ক্যান্থা, চায়না, ইচিনে, জেলস, আই, ল্যাকে, মার্ক, নাক্স-ভ, ফস, প্লাম্বা, পালস, সিকেলি, টেরিবি।
৮.২) প্রদাহ: গ্যাংরীন প্রকৃতি- A= আর্স, ক্যান্থা, ল্যাকে, সিকেলি, সাইলি ।
৯) উত্তেজনা প্রবণতা ( Irritability, excessive physical) অত্যধিক, দৈহিক – A= অ্যাপিস, আর্নি, অ্যাসের, অরাম, বেল, ক্যান্থা, কফি, মেডো, মার্ক, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, সাইলি, স্ট্যাফি, টিউক্রি।
১০.১) ব্যথা: জ্বালাকর অভ্যন্তরীকভাবে-
A= অ্যাকোন, আর্স, অরাম-টি, বেল, বার্বে, ব্রায়ো, ক্যানা-ই, ক্যান্থা, কার্বো-সাল, গ্র্যাফ, ক্যালি-বাই, মার্ক, মার্ক-কর, মেজের, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস, পালস, রাস, স্যাবাডি, স্যাঙ্গুই, সিকেলি, সিপি, স্পাইজে, স্পঞ্জি, সালফ।
১০.২) ব্যথা: কেটে ফেলার মতো অভ্যন্তরীকভাবে- A= বেল, ক্যাল্ক ক্যান্থা, কলো,কোনি, ডায়োস্কো, গ্যাম্বো, হায়োস, ক্যালি-কা, লাইকো, মার্ক, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ পালস, সাইলি, সালফ।
১১) নাড়ির গতি অস্বাভাবিক এবং সবিরাম- A= ক্যান্থা, গ্লোন, হায়োস, প্লাম্বা।
১২)মর্দনে উপশম- ক্যাল্ক, ক্যান্থা, কার্বো-অ্যাসি ন্যাট্র-কা, ফস, প্লাম্বা।
১৩) সংবেদনশীলতা : অভ্যন্তরীনভাবে- A= ক্যান্থা, কস্টি, সাইকু, হিপার, ল্যাকে, ন্যাট্র-মি, ফস, পালস, সাইলি, স্ট্রনসি, স্ট্র্যামো।
১৪) ডান দিকে ( Right) : A- আর্জ-মে, আর্স, অরাম, ব্যাপটি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যান্থা, চেলিডো,
কলো, কোনি, ক্রোট-কা, ক্রোট-হ,লাইকো, নাক্স-ভ, পালস, স্যাঙ্গুই,সার্সা, সিকেলি।
১৫)সাধারণ ফোলা: প্রদাহ (inflammatory)- A= অ্যাকোন, আর্স, বেল, ক্যাল্ক, ক্যান্থা, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, মার্ক, সিপি ।
১৬) টানটান ভাব: মাংসপেশিগুলোতে- A= অ্যাকোন, ক্যান্থা, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফাইসো, সিপি ।
১৭) ক্লান্তিবোধ ( Weariness) – A= অ্যালু, বেঞ্জু-অ্যাসি, ক্যাল্ক-ফস, ক্যানা-স্যাট, ক্যান্থা, ক্যাপসি, কার্বো-সাল, চেলিডো, সাইকু, ক্রোকা, ফেরাম, জেলস, গ্র্যাফ, ক্যালি-ফস, লাইকো, পালস, রুটা, স্ট্যাফি, সালফ।
লেখক-Dr. Moin Uddin
সূত্র-অনলাইন কালেকশন
ডা. এইচ এম আলীমুল হক, আলহক্ব হোমিও ফার্মেসী, মুক্তিস্মরণী, চিটাগাংরোড, শিমরাইল মোড়, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, বাংলাদেশ। ০১৯২০-৮৬৬ ৬১০
Great content! Super high-quality! Keep it up! 🙂
যৌন দূর্বলতা আছে। কম বয়সে অতিরিক্ত যৌনচিন্তা ও হস্তমৈথুনে সমস্যা সৃষ্টি হয়। অবিবাহিত। বর্তমান বয়স ২৫। যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় এজাতীয় ওষুধ খেলেই লিঙ্গে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। কোনো ক্ষত নেই লিঙ্গে। জ্বালাপোড়া একেবারে মগজে গিয়ে লাগে। সমস্ত শরীরে শিরশির পিরপির করে , শরীর দূর্বল, ডান পায়ের হাড় বেঁকে গেছে। মেয়েদের অতিরিক্ত সুন্দরী মনে হয়, কিন্তু সেক্সের প্রতি অনিচ্ছা। মাথা, নিতম্ব, পায়ের গোড়ালি ছোট হয়ে গেছে। শরীরের ডান পাশ অবশ লাগে। শরীর তুলতুলে, পেশি হাড় নরম। মনে হয় একটু চাপ লাগলেই ভেঙে যাবে। কান বন্ধ হয়ে থাকে। আচার আচরণ কথাবার্তা তাকানোয় কাম ভাব প্রবল থাকে। কথা বলতে ও কাজ কর্ম করতে অনিচ্ছুক। কারো দুঃসংবাদ শুনে মনে শান্তি লাগে। মন খুব দূর্বল। সামান্য কারণে অতিরিক্ত দুঃখ, আনন্দ লাগে। কেউ সমালোচনা করলে মাথায় আগুন ধরে যায়, মনে হয় সব শেষ করে ফেলি। মনে পাপ বোধ হয় সব সময়। রেগে গেলে খুন করে ফেলতে ইচ্ছা করে। সহজ সিদ্ধান্তে আসতে পারিনা। একটা কাজ করলে মনে হয় না করলেই ভাল ছিল, আর না করলে বারবার মনে হয় কেন ও টা করলাম না। স্মৃতিশক্তি কম। কোলাহল অপছন্দ, নির্জনতা প্রিয়। মন সন্দেহপ্রবণ। কেউ ফিসফিস বা কানাকানি করলে ভয় লাগে। রাস্তায় হাঁটলে মনে হয় সবাই আমাকে নিয়ে খারাপ কথা বলছে। কি ওষুধ খাব? Help Me Please
এসিড ফস-30 সকালে, এগনাস কাস্ট-30 বিকালে, থুজা-30 রাতে খালিপেটে 10ফোটা পানিসহ সেব্য। একমাস সেবন করার পর অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের (শততমিক) নিকট সাক্ষাত করবেন।
কত দিন খেলে আমি আমার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবো।
কোমরের পেশি শিরা রগ এসব জট পাকিয়ে গেছে লাগে
Rush Tox-200 চার ফোটা করে দিনে দুইবার সেব্য।
প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হয় সর্বক্ষণ। প্রস্রাব করার সময় মনে হয় নালীতে ফাটা আছে। agnus cast 30 খেলে জ্বালাপোড়া বেড়ে যায়। ১ বছর ধরে এটা নিয়ে কষ্ট করছি। প্লিজ এটার সমাধান দিন
আগুনে জ্বালা= ক্যান্থারিস, মরিচে জ্বালা= এপিস মেল
ক্যান্থারিসের শক্তি কত হবে? আর ওষুধ দেশি নাকি বিদেশী টা সেবন করব?
ক্যান্থারিস কত শক্তিতে সেবন করব? ওষুধ দেশি নাকি বিদেশী নিব? অনেক ধন্যবাদ
ক্যান্থারিস-30 শক্তি দিনে তিনবার চারফোটা পানিসহ সেব্য।
আমার বয়স ২০ বছর। আমার তলপেট খুব ব্যাথ্যা থাকে প্রায় সময়, মুত্রনালীর ভিতরে ক্ষত আছে এটা খুবই কষ্টদায়ক জ্বালাপোড়া করে, লিঙ্গের মাথায় জ্বালাপোড়া করে। খুব ঘন ঘন প্রসাব চাপ দেয়। দ্রুতবীর্যপাত হয়। আমার এই সমস্যা ২০১৬ সাল থেকে এটা নিয়ে খুবই কষ্টে আছি লজ্জায় এত দিন কাওকে বলি নাই। আমি এটা থেকে খুব তারাতাড়ি মুক্তি পেতে চাই। তাই কোন ঔষধ কি শক্তি কেমন পরিমানে খাবো প্লিজ একটু বলবেন
ক্যান্থারিস-30 দিনে তিনবার খাবারের আধাঘন্টা আগে/পরে ৪ফোটা ঔষধ সামান্য পানিসহ সেব্য।
আমি ক্যান্থারিস ২০০ মাত্রা সেবন করতেছি ৩ বেলা খাবার আগে ৪ ফোটা করে। ক্যান্থরিস এই ঔষধের ক্রিয়া অর্থাৎ কত দিন ঔষধ সেবন করার পর অবস্থার পরিবর্তন আসে? এই রোগ একদম ভালো হতে আমার কত দিন এই ঔষধ খেতে হবে বা মোট কত দিন এই ঔষধ খেলে আমি পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করবো?
২০০শক্তি দিনে সর্বোচ্চ ২বার সেবন করা যেতে পারে।
তাহলে দিনে দুইবার সেবন করবো কিন্তু কত দিন সেবন করলে আমি আমার এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবো? বলেবন একটু প্লিজ
ওহ আচ্ছা!! স্যার, নিয়মিত কত খেলে আমি আমার এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবো?
নিয়মিত কতদিন খেলে আমার এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবো।
১সপ্তাহ দিনে ২বার তারপর ১মাস সকালে ১বার সেবন করার পর অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তার (শততমিক) এর নিকট সরাসরি আপনার অবস্থা বর্ণনা করুন। পরবর্তী চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
আমার লিঙ্গ মুখে লালচে ক্ষত খুব ব্যাথ্যা আছে ক্যান্থারিস খাওয়ার পর কিছুটা ব্যাথ্যা কম কিন্তু ভিতরে ক্ষত সহ জ্বালা পোড়া আছে এখন আমি বলতেছি যে আমার এমনত অবস্থায় এই ক্ষত যেন তাারাতারি ভালো হয়ে ওঠে এর জন্য ক্যান্থরিস ২০০, এর পাশাপাশি কী অন্য কোনো হোমিওপ্যাথি খাওয়া যাবে কী ? যদি খাওয়া যায় তবে কোন ঔষধ টা খাবো আর কিভাবে খাবো প্লিজ একটু বলবেন। আমার আবার সামনে সেনাবাহিনীর মাঠ আছে তো তাই যত তারাতাড়ি এর থেকে মুক্তি পাবো ততো ভালো। তাই প্লিজ একটু বলবেন ।।
আমার লিঙ্গ মুখে লালচে ক্ষত খুব ব্যাথ্যা আছে ক্যান্থারিস খাওয়ার পর কিছুটা ব্যাথ্যা কম কিন্তু ভিতরে ক্ষত সহ জ্বালা পোড়া আছে এখন আমি বলতেছি যে আমার এমনত অবস্থায় এই ক্ষত যেন তাারাতারি ভালো হয়ে ওঠে এর জন্য ক্যান্থরিস ২০০, এর পাশাপাশি কী অন্য কোনো হোমিওপ্যাথি খাওয়া যাবে কী ? যদি খাওয়া যায় তবে কোন ঔষধ টা খাবো আর কিভাবে খাবো প্লিজ একটু বলবেন। আমার আবার সামনে সেনাবাহিনীর মাঠ আছে তো তাই যত তারাতাড়ি এর থেকে মুক্তি পাবো ততো ভালো। তাই প্লিজ একটু বলবেন???
প্রকাশ থাকে যে আমি ক্যান্থারিস তিন বেলা দুই ফোটা করে আধা কাপ পানির সাথে সেবন করতেছি