হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসি ও ফার্মাকোপিয়াঃ পাঠ্যক্রম ও সহায়কগ্রন্থ

ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ২য় বর্ষ:
১। ফার্মেসী ও ফার্মাকোপিয়ার সংজ্ঞা।
২। সংক্ষিপ্ত নাম ও ব্যবস্থাপত্র লিখন।
৩। হোমিওপ্যাথিক ভেষজের উৎসসমূহ।
৪। হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসীতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সম্বন্ধে সাধারণ ধারণা।
৫। হোমিওপ্যাথিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সমূহ:
(ক) পরিস্রুত পানি- ইহার ধর্মাবলী ও পরীক্ষা সমূহ।
(খ) এলকোহল ও ইহার ধর্মাবলী।
(গ) দুগ্ধ শর্করা ও ইহার ধর্মাবলী।
(ঘ) গ্লোবুলেস- পিল সমূহের সাধারণ বৈশিষ্ট্যাবলী ও তাদের নাম্বারিং।
৬। অন্যান্য মাধ্যম: যেমন- ভেজিটেবল ওয়েল, গ্লিসারিন, পেট্রোলিয়াম জেলি অথবা গ্রিজ ইত্যাদি।
৭। ঔষধ উদ্ভিদ:
(ক) ঔষধ উদ্ভিদের সংগ্রহ এবং রোগ সংক্রমণ থেকে তাদের সংরক্ষণ।
(খ) কিভাবে, কখন, কি অবস্থায় ঔষধ উদ্ভিদ সংগ্রহ করতে হয়।
(গ) ঔষধ উদ্ভিদ থেকে মূল অরিষ্ট প্রস্তুতির বিস্তারিত বিবরণ (টিংচার ফরমুলা নং ১-৯)।
৮। ভেষজের প্রস্তুতি ও শক্তিকরণ।
৯। ট্রাইটুরেশন (মুস্ক পদার্থের শক্তিকরণ):
(ক) দশমিক স্কেলে বিচূর্ণ।
(খ) শততমিক রীতিতে বিচূর্ণ।
(গ) ট্রাইটুরেশনের মাধ্যমে তরল শক্তিতে রূপান্তর।
১০। গ্লোবুলেসকে (অনুবটিকা) ঔষধিকরণের পদ্ধতি ও প্রস্তুতি।
১১। মূল অরিষ্ট প্রস্তুতি ও শক্তিকরণের আধুনিক পদ্ধতি।
১২। সূক্ষ্মতম মাত্রায় শক্তিকরণ, তরল পদার্থের সূক্ষ্মতম মাত্রায় পরিণত করার পদ্ধতি।
১৩। বাহ্যিক ঔষধ প্রয়োগ সম্বন্ধে ধারণা।
ব্যবহারিকঃ
১। হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসীতে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির ব্যবহার তাদের পরিষ্কারণ ও সংরক্ষণ।
২। অধিক গুরুত্ব সহকারে হোমিওপ্যাথিক ভেষজের উৎসের সংগ্রহ, সনাক্তকরণ ও সংরক্ষণ।
৩। হোমিওপ্যাথিক ভেষজের উপাদান হতে মূল অরিষ্ট প্রস্তুত করণ।
৪। হোমিওপ্যাথিক ভেষজ পদার্থের বিচূর্ণ প্রক্রিয়ার তৃতীয় শক্তি ও শততমিক শক্তিতে পরিণত করণ।
৫। ৫০ সহস্রতমিক প্রক্রিয়ায় হোমিওপ্যাথিক ভেষজের প্রস্তুতি।
৬। হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসীতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতির ব্যবহার।
৭। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ব্যবস্থাপত্র ও পরিবেশন পদ্ধতি।

সহায়ক গ্রন্থ——–
হ্যানিমান’স অর্গানন অব মেডিসিন (২৫৪ থেকে ২৭১ সূত্র)
হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া – এম ভট্টাচার্য এন্ড কোং (চতুর্দশ সংষ্করণ)
ফার্মাকোপিয়া – ডা. আবু হোসেন সরকার
হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অব ইন্ডিয়া
হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অব ইউ. এস. (সর্বশেষ সংষ্করণ)।