সার্জারি বা শৈল্যবিদ্যাঃ পাঠ্যক্রম ও সহায়কগ্রন্থ

ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৪র্থ বর্ষ:
১। হোমিওপ্যাথিতে সার্জারীর অবস্থান এবং সার্জিক্যাল রোগসমূহ ও তাদের ব্যবস্থাপনায় এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য।
২। বীজ দূষণ, এন্টিসেপটিক মিজারস ও জীবাণুমুক্তকরণ।
৩। রক্তক্ষরণ, শক, রক্তদান, তরল ও ইলেক্ট্রোলাইটের সমতা।
৪। ক্ষতসমূহ, অগ্নিদগ্ধ ও ঝলসানের, ফোঁড়া, সেলুলাইটিস, বয়েলস, কার্বাঙ্কাল এবং গ্যাংগ্রীন।
৫। অগ্নিচুর্ণের আঘাতসমূহ এবং উর্ধাঙ্গ ও নিম্নাঙ্গের স্থানচ্যুতি, মাথার আঘাত, মেরুদন্ডের আঘাত।
৬। সংক্রমন এবং অস্থি ও অস্থিসন্ধির টিউমার।
৭। স্তন সংক্রমন এবং স্তনের টিউমার।
৮। পৌষ্টিকতন্ত্রের রোগসমূহ: অন্ননারীর ক্যান্সার, পেপটিক আলসার, আন্ত্রিক ছিদ্র, পাইলোরিক ষ্টেনোসিস, এ্যাপেনডিসাইটিস, এনাল ফিসার, ভগন্দর, এনারেকটাল, ফোড়া, অর্শ, সরালান্ত্রের নির্গমনের রোগ সমূহ।
৯। পরিপাকযন্ত্রের রোগ সমূহ: যকৃত ফোড়া, লিভারের ক্যান্সার, গরষ্টেনস, কালিসিস্টাইটিস, প্যানক্রিয়াটাইটিস।
১০। হার্নিয়া ও হার্নিয়ার প্রকারসমূহ।
১১। মূত্রাঞ্চলের রোগসমূহ: রেনাল ক্যালকুলি, হাইড্রোনেপ্রোসিস, রিটেনশন অব ইউরিন, ভেসিক্যার ক্যারিকুরি, ব্লাডারের নিউপ্লাজম, এনলার্জ প্রোষ্টেট, মূত্রনালীর আঘাত, মূত্রনালীর কুঞ্চন।
১২। পুং জননেন্দ্রিয়ের রোগসমূহ: ফিমোসিস, প্যারাফিমোসিস, অন্ডদ্বয়ের ইম্পারপেক্ট ডিসেন্ট, টরশন অব টেষ্টিন, ইনোপ্লাজম অব টেসটিস, হাইড্রোসিল।
১৩। কান, নাক ও গলার রোগ: অটাইটিস মিডিয়া, বাহির হাতে কান, নাক ও গলায় কিছু প্রবেশ করা, নাক দিয়ে রক্তপড়া, নাকের পলিপাস, টনসিলাইটিস, ল্যারিংজাস ক্যান্সার।
১৪। চোখের রোগ সমূহ: চোখ উঠা, কর্ণিয়াল আলসার, চোখে ছানি পড়া, গ্লোকোমা, জ্বালা যন্ত্রণা বিহীন পানিপড়া।
ব্যবহারিকঃ
সার্জিক্যাল কেসের ডাক্তারী পরীক্ষা সমূহ-
১। আঘাতজনিত স্ফিতি বা টিউমারের পরীক্ষা।
২। একিউট এ্যাবডোমেনের পরীক্ষা।
৩। এ্যাবডোমিনাল লাম্পের পরীক্ষা।
৪। ইনগুইনাল স্ক্রেরাল সুয়েলিং এর পরীক্ষা।
৫। রেকটাল কেসের পরীক্ষা।
৬। স্তনের পরীক্ষা।
প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা-
১। ক্ষতের সেলাই;
২। ব্যান্ডেজ ও ড্রেসিং;
৩। কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস;
৪। কার্ডিয়াক ম্যাসেজ।
সহায়ক গ্রন্থ——
A consice text book of surgery 9th Edition – Das
Bailey & Love’s Short Practice of Surgery
Clinical Methods in Surgery – K. Das
Practical Handbook Of Surgery With Homoeopathic Therapeutics – S.P. Verma.