ডি.এইচ.এম.এস.(ডিপ্লোমা)কোর্সঃ ৩য় বর্ষের পাঠ্যক্রম

প্রথম পত্র: মেটেরিয়া মেডিকা
৩য় বর্ষে পঠিতব্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহের তালিকা:
(১) এব্রোটেনাম; (২) এসিডাম নাইট্রিকাম; (৩) এগনাস ক্যাষ্টাস; (৪) এলুমিনা; (৫) এমোনিয়াম কার্বোনিকাম; (৬) ব্যারাইটা কার্বোনিকাম; (৭) ক্যাম্ফোরা অফ; (৮) সিমিসিফিউগা; (৯) আয়োডিয়াম; (১০) ক্যালি বাইক্রোম; (১১) ক্যালি কার্বোনিকাম; (১২) ক্রিয়োজটাম; (১৩) মার্কসল; (১৪) মেজেরিয়াম; (১৫) ফসফরাস; (১৬) প্লাটিনাম মেট; (১৭) প্লামবাম মেট; (১৮) পালসেটিলা নাইগ্রা; (১৯) স্যাঙ্গুনেরিয়া ক্যান; (২০) সার্সাপেরিলা; (২১) সিকেলিকর; (২২) সেলেনিয়াম; (২৩) সেনেগা; (২৪) সিপিয়া; (২৫) স্পাইজেলিয়া; (২৬) স্পঞ্জিয়া টোস্টা; (২৭) স্ট্যানাম মেট; (২৮) স্ট্যাফিসেগ্রিয়া; (২৯) সালফার;

দ্বিতীয় পত্র: অর্গানন অব মেডিসিন
লেকচার থেকে ১৭২নং সূত্র থেকে ২৯১নং সূত্র পাদটীকাও অন্তর্ভূক্ত।
(২৫) এক দৈশিক চিররোগ সমূহ (সূত্র-১৭২-১৭৩)
(২৬) স্থানীয় রোগ এবং চিকিৎসা (সূত্র-১৭৪-২০৩)
(২৭) ক্রনিক রোগের চিকিৎসা (সূত্র-২০৪-২০৯)
(২৮) মানসিক ব্যাধি ও ইহার চিকিৎসা (সূত্র-২১০-২৩০)
(২৯) সবিরাম রোগ (সূত্র-২৩১-২৩৫)
(৩০) ঔষধ প্রয়োগের সময় (সূত্র-২৩৬-২৪৪)
(৩১) ঔষধ পুনঃপ্রয়োগ প্রণালী (সূত্র-২৪৫-২৫২)
(৩২) পীড়ার বৃদ্ধি ও উপশম (সূত্র-২৫৩-২৫৮)
(৩৩) পথ্য ও পরিচর্যা (সূত্র-২৫৯-২৬৩)
(৩৪) ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী (সূত্র-২৬৪-২৭১)
(৩৫) ঔষধের প্রয়োগ ও মাত্রা (সূত্র-২৭২-২৭৪)
(৩৬) ঔষধ শক্তি (সূত্র-২৭৫-২৮৩)
(৩৭) চুম্বক, বিদ্যুৎ, মর্দন ও মেসমেরিজম (সূত্র-২৮৪-২৯১)

তৃতীয় পত্র: হোমিওপ্যাথিক দর্শন বা ফিলোসফি
১। দর্শনের সংজ্ঞা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য, বিজ্ঞান ও দর্শনের মধ্যে পার্থক্য।
২। দর্শনের স্কুল সমূহ, মেডিসিনের বস্তুবাদ ও আদর্শবাদ।
৩। হোমিও দর্শনের মূলনীতি: (ক) কার্য-করণ তত্ত্ব; (খ) গতি সম্পর্কীয় তৃতীয় সূত্র (ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সমান ও বিপরীতমূখী); (গ) সমজাতীয় বিকর্ষন ও ভিন্ন জাতীয় পরস্পর আকর্ষণ করে; (ঘ) শক্তির অবিনাশিতাবাদ বা নিত্যতার সূত্র; (ঙ) ল অব দি লীষ্ট একশন।
৪। হোমিওপ্যাথিক দর্শনের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব।
৫। হ্যানিম্যানের চিকিৎসা দর্শন।
৬। জড়বাদ, আধ্যাদ্ববাদ, আদর্শবাদ ও প্রাণবাদের দৃষ্টিভঙ্গি হতে হ্যানিম্যানের কর্মজীবন বিশ্লেষন।
৭। হোমিওপ্যাথি একটি বিজ্ঞান ও একটি কলা (বিজ্ঞানের কার্যকারণ নীতি ও আরোগ্য কলা)।
৮। রোগ ও ঔষধ সম্পর্ক হোমিওপ্যাথিক ধারণা।
৯। জীবনীশক্তি, স্বাস্থ্যের প্রত্যক্ষ ক্রিয়া, রোগ ও আরোগ্য।
১০। লক্ষণ সমষ্টির গুরুত্ব।
১১। লক্ষণ সমষ্টি ও হোমিওপ্যাথিতে রোগ নিরূপন।
১২। দ্বিতীয় রোগী লিপি।
১৩। সুস্থ মানব দেহে ভেষজ প্রুভিং এর দর্শন এবং ভেষজের শক্তি করণ।
১৪। অনারোগ্যের বিধান: সংবেদনশীলতা, প্রতিক্রিয়া ও ইমিউনিটি বা অনাক্রমতা।

চতুর্থ পত্র: ব্যবহারিক চিকিৎসা বিদ্যা বা প্র্যাকটিস অব মেডিসিন
১। প্র্যাকটিস অব মেডিসিনের সংজ্ঞা।
২। হোমিওপ্যাথিতে প্র্যাকটিস অব মেডিসিনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা।
৩। হোমিওপ্যাতিতে প্রাথমিক চিকিৎসা।
৪। হজম প্রক্রিয়ার রোগ সমূহ: (ক) স্টোম্যাটাইটিস; (খ) গ্লোসিটিস বা জিহ্বা প্রদাহ; (গ) টনসিলাইটিস; (ঘ) ফেরিংজাইটিস; (ঙ) পেপটিক আলসার (গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল); (চ) অন্ননালীর ক্যান্সার; (ছ) হায়াটাস হার্নিয়া; (জ) রিপ্লেক্স ও মোফ্যাজাইটিস; (ঝ) গ্যাস্ট্রো এন্টারটাইস (খাদ্যের বিষক্রিয়া জনিত); (ঞ) যায়ারিয়া; (ট) পেরিটোনাইটিস।
৫। ডাইজেস্টিভ গ্ল্যান্ডের রোগ সমূহ: (ক) সিরোসিস অব লিভার; (খ) হেপাটাইটিস; (গ) লিভারের ক্ষত; (ঘ) জন্ডিস; (ঙ) কোরীসমাইটিস; (চ) কোলিলিথাইসিস; (ছ) ডায়বেটিস বা বহুমূত্র।
৬। শ্বাসযন্ত্রের রোগ সমূহ: (ক) স্বরযন্ত্র প্রদাহ; (খ) ব্রংকাইটিস; (গ) লিউমোনিয়া; (ঘ) লাংস এবসেস; (ঙ) লিউমোথেরাক্স; (চ) ইম্পাইজিমা; (ছ) ব্রোঙ্কোজেনিক কার্সিনোমা; (জ) এজমা; (ঝ) পালমোনারী টিউবার কুলোসিস; (ঞ) প্লুরিসি ও ফ্লুরার ইফিউশন।
৭। জননতন্ত্র-মূত্রযন্ত্রের রোগ সমূহ: (ক) নেফ্রাইটিস; (খ) নেফ্রাইটিক সিনড্রম; (গ) ইউরিমিয়া; (ঘ) রেনাল কলিক; (ঙ) মূত্রথলি প্রদাহ; (চ) মূত্রনালী প্রদাহ; (ছ) প্রোষ্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি।
৮। চর্মরোগ সমূহ: (ক) খোঁসপাচড়া; (খ) টিনাইটিস বাছুলি; (গ) একজিমা; (ঘ) ডারমাইটিস; (ঙ) আর্টেকেরিয়া বা আমবাত; (চ) দদ্রু বা দাদ।
ব্যবহারিকঃ
১। পরীক্ষণ: (ক) পৌষ্টিকতন্ত্রের; (খ) শ্বাসতন্ত্রের; (গ) হৃৎপিন্ডে রক্ত সংবহন তন্ত্রের; (ঘ) স্নায়ুতন্ত্রের।
২। কমপক্ষে ১০জন রোগীর রোগের ইতিহাস সংগ্রহ করা।

পঞ্চম পত্র: ধাত্রীবিদ্যা বা প্রসূতিবিদ্যা (মিডওয়াইফারী বা অবসটেট্রিকস) ও স্ত্রীরোগবিদ্যা (গাইনিকোলজি)
ধাত্রীবিদ্যা বা প্রসূতিবিদ্যা (মিডওয়াইফারী বা অবসটেট্রিকস):-
১। হোমিওপ্যাথিক নীতিতে ব্যবহারিক ধাত্রীবিদ্যা বা প্রসূতিবিদ্যা প্রয়োগের সুযোগ।
২। স্বাভাবিক গর্ভাবস্থা: (ক) ডিম্বক্ষরণ, মাসিক, গর্ভোৎপাদন; (খ) গর্ভফুল ও ফিটার রক্ত সঞ্চালন; (গ) পরীক্ষা দ্বারা গর্ভাবস্থা নির্ণয়; (ঘ) প্রসবকালীন যত্ন।
৩। স্বাভাবিক প্রসব: (ক) গর্ভবতীর পরীক্ষা ও ডায়গনসিস; (খ) ভ্রুনের অবস্থান ও প্রসব প্রক্রিয়া; (গ) স্বাভাবিক প্রসবের ব্যবস্থাপনা।
৪। প্রসূতাবস্থা: (ক) স্বাভাবিক প্রসূতাবস্থা ও সর্বোত্তম যত্ন; (খ) প্রসবোত্তর কালে প্রসব জনিত জ্বর।
৫। অস্বাভাবিক গর্ভাবস্থা: (ক) গর্ভকালীন অতি বমন; (খ) গর্ভাবস্থায় বিষোদুষ্টতা।
৬।অস্বাভাবিক প্রসব: (ক) প্রসবের প্রতিবন্ধকতা; (খ) অস্বাভাবিক প্রেজেনটেশন, যেমন- অক্সিপিটো পোস্টোরিয়ার, ফেস বা সম্মুখভাগ, কপাল, নিতম্ব, গোল্ডার প্রেজেনটেশন, (গ) বর্হিমনোম্মুখ ও নাভিরজ্বর, নিম্বাবতরন; (ঘ) সিপেলোপেলভিক ডিসপ্রপোরশন বা গর্ভাবস্থায় শিশুর অস্বাভাবিক গঠন; (ঙ) প্রসবাগ্রে রক্তক্ষরণ; (চ) প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণ; (ছ) গর্ভফুল ও মাত্রিকা ঝিল্লির বিলম্বের প্রসব।
৭। প্রসব সংক্রান্ত অস্ত্রোপচার: (ক) ইনডাকশন অব লেবার বা প্রসবের ইনডাকশন; (খ) বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীন ভারসন; (গ) ফরসেপ বা সাঁড়াসি দিয়ে সন্তান প্রসব; (ঘ) ক্রোনিয়েকটমী; (ঙ) ডিকোপিচেশন বা শিরচ্ছেদন; (চ) সিজারন সেকশন বা উদর ছেদ দ্বারা জরায়ু থেকে সন্তান বের করে দেয়া।
৮। নবজাতক: (ক) নবজাতক শিশুর যত্ন; (খ) শিশু খাদ্য; (গ) নবজাতক শিশুর রোগ সমূহ, যেমন- অপূর্ণকাল শিশু, নবজাতকের শ্বাসরোধ, সদ্যোজাত শিশুর জন্ডিস বা ন্যাবা রোগ।
স্ত্রীরোগবিদ্যা বা গাইনিকোলজি:-
১। হোমিওপ্যাথিক আরোগ্য কলায় গাইনিকোলজি শিক্ষার আবশ্যকতা এবং স্ত্রীরোগসমূহ ও তাদের চিকিৎসায় এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক পার্থক্য।
২। স্ত্রীযৌনাঙ্গের দৈহিক গঠন।
৩। গাইনিকলোজিকেল পরীক্ষা ও হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গিতে রোগীলিপি সংগ্রহ।
৪। ডিম্বক্ষরণ, মাসিক পিউবারটি বা বয়ঃসন্ধি, মনোপজ বা অস্বাভাবিকতা।
৫। মাসিক বা ঋতুস্রাবের গোলযোগ: (ক) ঋতুবদ্ধতা; (খ) গোপন ঋতুস্রাব; (গ) ডিসমেনোরিয়া বা কষ্টকজ; (ঘ) পলিমেনোরিয়া; (ঙ) রজোবাহুল্য; (চ) মেট্রোরোজিয়া; (ছ) ওলিগোমেনোরিয়া বা রজঃস্রাবের অস্বাভাবিক স্বল্পতা; (জ) জরায়ুর কর্মক্ষমতা লোপের দরুন রক্তক্ষরণ; (ঝ) পোষ্টমেনোপজাল ব্লিডিং বা রজঃনিবৃত্তির পরবর্তী রক্তক্ষরণ।
৬। প্রদর ও প্রসব জনিত চুলকানি।
৭। প্যাথলজি অব প্রেগনেন্সি: গর্ভপাত, হাইডাটিসি ফর মোর, এক্টোপয়েক গর্ভাবস্থা।
৮। জেনিটো ইউরিনারী ফিস্টুলা বা জনন মূত্র সংক্রান্ত নালীপথ এবং ইউরিনারী ইনকন্টিনেন্স।
৯। বহিঃস্থ যৌনাঙ্গের রোগসমূহ: প্রসব দ্বারা যৌনরোগ সঙক্রমন, সংক্রোমক যৌন ব্যাধি সমূহ।
১০। সারভিক্সের রোগসমূহ: জরায়ুগ্রীবার প্রদাহ, সাভিকেল ইরোশন (ক্ষয়), পলিপ বা বৃন্তার্বূদ, সারভিক্স, ক্যান্সার বা গ্রীবার ক্ষত।
১১। জরায়ুর রোগসমূহ: জেনিটাল প্রোলাপ্স (নিম্নাবতরণ), ফিক্রুমায়োমা, এনডেমেট্রি ও সিস বা অন্তঃজরায়ু এডিনোমিয়োসিস বা জরায়ু গ্রন্থির অর্বুদ।
১২। ডিম্বাশয় ও ফেলোপিয়ান টিউবের রোগসমূহ: ডিম্বাশয়ের টিউমার, ডিম্বাশয়ের প্রদাহ, জরায়ুনালী ও ডিম্বাশয় প্রদাহ।
১৩। বন্ধ্যাত্ব: কন্ট্রসেপশন বা জন্মশাসন ও ও জন্মনিয়ন্ত্রণ টারমিনেশন অব প্রেগনেন্সী বা গভের পরিনাম।

ষষ্ঠ পত্র: রোগ নির্ণয় বিদ্যা বা প্যাথলজি
১। হোমিওপ্যাথিতে প্যাথলজি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা।
২। প্যাতলজির হোমিওপ্যাথিক ও এরৈাপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য।
৩। প্যাথলজির সংজ্ঞা ও শ্রেণীবিভাগ।
৪। সাধরাণ প্যাথলজি: (ক) প্রদাহ (তরুণ ও পরাতন) এবং রিপেয়ার; (খ) টকসিমিয়া, সেপটিসোমিযা বা রক্তদুষ্টি, রক্তে পীড়া ও জীবাণুর অবস্থা; (গ) অপকষ, নেক্রোসিস, গ্যাংগ্রিন, আলসার; (ঘ) গ্রোথ ও ইহার ডিসঅরডাস- কালাশীর্ণতা, হাইপার ট্রাপি বা কলার অতিবৃদ্ধি, হাইপার প্লাসিয়া বা কলা বিবর্ধন, আদ্দি কোষান্তরন, কলা রুপান্তর; (ঙ) নিউ প্লাসিয়া শ্রেণীবিভাগ, বিনাইন টিউমার বা সরল টিউমার, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বা মারাত্মক টিউমার; (চ) কনজেশন বা রক্তবদ্ধতা, কোগুলেশন বা তঞ্চন, থ্রোম্বোরিজম, রক্তস্বল্পতা, করাবিনাষ্টি বা ইনফাকশন; (ছ) ইডিমা বা শোথ, রক্তক্সরণ, শক বা অবিঘাত; (জ) রক্ত- রক্তস্বল্পতা, লিউমিমিয়া, পারফিউরা বা ধুম্ররোগ; (ঝ) ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ্যতা (সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয়), অতি সংবেদনশীল।
৫। ব্যাকটেরিওলজি বা রোগজীবাণূ শাস্ত্র: (ক) জীবাণুমুক্ত করণ ও সিবীজন; (খ) ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাসের শ্রেণীবিভাগ; (গ) বর্ণায়িত করার পদ্ধতি; (ঘ) সংক্ষেপে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অধ্যয়ন- ষ্ট্যাপাইলোকক্সি, ষ্ট্যাপটোকক্সি, মাইক্রোব্যাকটেরিয়াম, যক্ষ্মা, নিউমোকক্সি, নিসেরিয়া, কলিফরম, ব্যাকটেরিয়া, টাইফয়েড, বেসিলি, কমাবেসিলি, শীগেরা, ক্লাট্রিডিয়াম, করিনে ব্যাকটেরিয়াম ডিপথেরিয়া; (ঙ) সংক্ষেপে সাধারণ ভাইরাস ও ছত্রাকের অধ্যায়ন।
৬। প্যারাসাইটোলজি বা পরাঙ্গপুষ্ট জীবতত্ত্ব: (ক) পরজীবীর উপক্রমনিকা ও শ্রেণীবিভাগ; (খ) ম্যালেরিয়া প্যারাসাইটস; (গ) এন্টামিবা হিসটোলাইটিকা; (ঘ) হেরমিসাথিস বা ক্রিমিরোগ, যেমন- গোলকৃমি, বক্রকৃমি, সূতা কৃমি, ফিতা কৃমি, ফাইলেরিয়া বা গোদ, জিয়ারডিয়া।
ব্যবহারিকঃ
১। রক্ত পরীক্ষার পদ্ধতি: টিসি; ডিসি; ইএসআর; এইচ বি শতকরা; ডব্লিউআরএর; টিসিটি; এমপি।
২। রক্তে চিনি ও ইউরিয়ার হিসাব।
৩। প্রস্রাবের রুটিন পরীক্ষা।
৪। মলের রুটিন পরীক্ষা।
৫। রক্তের অকাল্ট (গুপ্ত) পরীক্ষা।
৬। সিএসএফ এর পরীক্ষা।
৭। লালা ও বীর্য পরীক্ষা।