চিকিৎসা আইন বিজ্ঞান (ফরেনসিক মেডিসিন বা মেডিক্যাল জুরিসপ্রুডেন্স): পাঠ্যক্রম ও সহায়কগ্রন্থ

ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্স ৪র্থ বর্ষ|
১। চিকিৎসা আইন বিদ্যার সংজ্ঞা।
২। আদালত ও তাদের বৈধ কর্তৃত্ব।
৩। মেডিকেল রেজিষ্ট্রেশনের সাথে আইনগত সম্পর্ক এবং চিকিৎসক ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক।
৪। মেডিকেল সার্টিফিকেট ও ব্যক্তির সনাক্তকরণ।
৫। ময়না তদন্তের পরীক্ষা সমূহ (কটপসি)।
৬। মৃত্যু, ডেথ কোমার ধরণ, মুর্চ্ছা, শ্বাসরুদ্ধ মৃত্যুর চিহ্ন এবং লক্ষণসমূহ, আকস্মিক মৃত্যুর কারণ।
৭। ক্ষত, ক্ষতের শ্রেণীবিভাগ এবং ক্ষতের বর্ণনা। যথা- (ক) এব্রেশন; (খ) ব্রুইজ; (গ) ইনসাইজড উন্ডস; (ঘ) পেনিট্রেশন বা পারফোরেশন ক্ষতসমূহ; (চ) গলাকাটা ক্ষতসমূহ; (ছ) বন্দুকের গুলির জখম।
৮। ঝলসানো, অগ্নিদগ্ধ. লাইটর্নি, তড়িতাহত।
৯। আত্মহত্যা ও নরহত্যা. ফাঁসি. ষ্ট্র্যাংগুলেশন, সাফোকেশন, পানিতে ডুবে মরা।
১০। যৌন অপরাধ সমূহ: ধর্ষন, সডোমি।
১১। এ্যাবরশন, ক্রিমিনাল এ্যাবরশন, থেরাপিউটিক এ্যাবরশন।
বিষ বিজ্ঞানঃ
১। বিষ, বিক্রিয়ার সাধারণ চিকিৎসা প্রণালী, চিহ্ন ও লক্ষণাবলী।
২। গ্লাসিয়ার এসিটিক এসিড, কার্বনিক এসিড, সালফিউরিক এসিডের ক্ষয়কারক বিষক্রিয়া।
৩। অজৈব বিষ: ফসফরাস, আর্সেনিক, ডিডিটি, এনড্রিন।
৪। সেরিব্রাল বিষ: এলকোহল, ক্লোরোফরম, ধুতরা, কেনাবিস ইন্ডিকা, সায়ানাইডস।
৫। কার্ডিয়াক বিষ: একোনাইট, ডিজিটালিস, হলুড অরিয়েন্ডার।
৬। এসফাইক্সয়ান্ট বা শ্বাসরোধ- কেরোসিন তেল, সাপের বিষ।
ব্যবহারিকঃ
বিভিন্ন প্রকার অন্ত্র-মন্ত্র সনাক্তকরণ, বিষাক্ত দ্রব্যাদি, উদ্ভিদসমূহ, মেডিকো-লিগ্যার ইন্টারেষ্ট এর এক্স-রে ফিল্মের ব্যবহার।

সহায়ক গ্রন্থ——
মেডিক্যাল জুরিসপ্রুডেন্স – বক্সি এন্ড ইসলামস
A Text-Book of Medical Jurisprudence and Toxicology – Rai Bahadur Jaising P. Modi
Handbook of Jurisprudence and Toxicology – K. Sharma
Forensic Medicine – Selim Reza.