ডি.এইচ.এম.এস. (ডিপ্লোমা) কোর্সঃ ৩য় বর্ষ ১। দর্শনের সংজ্ঞা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য, বিজ্ঞান ও দর্শনের মধ্যে পার্থক্য। ২। দর্শনের স্কুল সমূহ, মেডিসিনের বস্তুবাদ ও আদর্শবাদ। ৩। হোমিও দর্শনের মূলনীতি: (ক) কার্য-করণ তত্ত্ব; (খ) গতি সম্পর্কীয় তৃতীয় সূত্র (ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সমান ও বিপরীতমূখী); (গ) সমজাতীয় বিকর্ষন ও ভিন্ন জাতীয় পরস্পর আকর্ষণ করে; (ঘ) শক্তির অবিনাশিতাবাদ বা
১৯৯৩ সাল নতুন চেম্বার শুরু করি, চেম্বার শুরু করার পর রোগী আসতে শুরু করলো, রোগীর সাথে কথা বলি, রোগীলিপি করি কিন্তু ঔষধ বাছাই করতে পারছিনা। তখন বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে শেখার জন্য যেতে শুরু করলাম। তখন অনেক দূরে দূরে ডাক্তারের সাথে দেখা করার জন্য যেতাম। যেয়েতো লাভ হতো না, কেন জানেন! বন্ধ দরজা, চেম্বারের নয় ডাক্তারের
ডাঃ হাসান মির্জার কাছে ১৯৮২, ৮৩ সালে কিছুদিন গিয়েছিলাম। কিন্তু ঐ একই সময়ে শেখার জন্য ডাঃ এস পি দে, ডাঃ জে এন কাঞ্জিলাল, প্রমুখদের কাছে প্রত্যহ যেতাম বলে তার কাছে আর যেতে চাই নি, কারন, সত্যি কথা বলতে কি, আমরা কলেজে যা শিখেছিলাম, গুছিয়ে কেস টেকিং করে রোগী দেখা- Present Complaints, Past History, Personal History,
বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন জুনিয়র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক আমাকে বেশ কয়েকবার বালীর হাসান ডাক্তার সম্বন্ধে লিখতে অনুরোধ করেছিলেন, তাই আজ লিখতে বসলাম। তার পুরো নাম হাসান মির্জা, তিনি কোন অথেনটিক হোমিওপ্যাথিক কলেজে পড়েন নি , কিন্তু আগে পশ্চিমবঙ্গের হোমিওপ্যাথিক কাউন্সিল হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসনার্সদের একটা মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতেন, ঐ পদ্ধতিতেই তিনি একজন রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ছিলেন।
একিউট ডিজিজ (Acute disease) বা ইমারজেন্সী অসুখ-বিসুখ নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করার কথা বললে কেউ কেউ অবাক হতে পারেন। কেননা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে সমাজে যে-সব মিথ্যা কথা প্রচার করা হয়, তার একটি হলো “হোমিও ঔষধ দেরিতে কাজ করে বা ধীরে ধীরে কাজ করে”। অথচ বাস্তব সত্য হলো, হোমিও ঔষধ পুরোপুরি লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারলে,
আমি সবসময়ই মেন্টাল মেথড অফ ট্রিটমেন্ট নীতির সমালোচনা করছি, এই চিকিৎসা পদ্ধতির আবিষ্কারকের সমালোচনা করছি , কোন নির্দিষ্ট মানুষের নয়। তবে প্রতিটি পোস্টে দেখা যায় বিভিন্ন মানুষ বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে, তার নিজস্ব মতামত কমেন্টে কিছু লেখার সুযোগ থাকায় তা প্রকাশ করে। সেটা ত আমার দোষ নয়, তা কন্ট্রোল করার কোনও রাস্তা আমাদের কারুরও নেই। সবার
১নং পার্ট মাইন্ড মেথড অফ ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ কেবলমাত্র মানসিক লক্ষণ নিয়ে রোগীর চিকিৎসা করতে হবে— এই থিওরিটা অনেকদিন থেকেই শুনছিলাম, কিন্তু সম্প্রতি বাংলাদেশ যাওয়ার পরে দেখলাম, ওখানে অনেকের মগজের মধ্যেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মাধ্যমের এই নবতম সংযোজনটি ভীষণভাবে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেকে নাকি এই মেথডে প্রাকটিস করে-ও দারুন সুফল পাচ্ছেন। জানলাম এই মেথডের — উদ্ভাবনী প্রতিভা আমাদের